তিস্তার পানি বণ্টনের টেকনিক্যাল কাজ চলছে: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা | ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:৫৪
তিস্তার পানি বণ্টনের ব্যাপারে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে টেকনিক্যাল পর্যায়ে কাজ চলছে উল্লেখ করে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, ‘তিস্তা নদীকে শাসন করার জন্য যে সমস্ত কাজ হাতে নেওয়া প্রয়োজন, আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে সে ব্যাপারে আলোচনা চলছে। তাদের পানি দরকার, আমাদেরও পানি দরকার ’।
শুক্রবার কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার বাংটুর ঘাট, রাজারহাট উপজেলার কালোয়ারচর, উলিপুর উপজেলার নাগড়াকুড়া টি বাঁধ ও চিলমারী উপজেলার রমনাঘাট এলাকা পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, কুড়িগ্রাম যাতে বন্যাকবলিত না হয়, সে জন্য আমরা বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছি। ইতিমধ্যে একটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। আরও নতুন প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে কুড়িগ্রামকে বন্যা ও নদী ভাঙনের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম হব।
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে এ এলাকার ভাঙন ও বন্যা কমে আসবে। এলাকাবাসী যাতে প্লাবিত, ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে লক্ষ্যে কাজ চলছে’।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ আসনের সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মতিন, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. জাফর আলী, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো. মাহফুজার রহমান প্রমুখ।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা | ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:৫৪

তিস্তার পানি বণ্টনের ব্যাপারে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে টেকনিক্যাল পর্যায়ে কাজ চলছে উল্লেখ করে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, ‘তিস্তা নদীকে শাসন করার জন্য যে সমস্ত কাজ হাতে নেওয়া প্রয়োজন, আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে সে ব্যাপারে আলোচনা চলছে। তাদের পানি দরকার, আমাদেরও পানি দরকার ’।
শুক্রবার কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার বাংটুর ঘাট, রাজারহাট উপজেলার কালোয়ারচর, উলিপুর উপজেলার নাগড়াকুড়া টি বাঁধ ও চিলমারী উপজেলার রমনাঘাট এলাকা পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, কুড়িগ্রাম যাতে বন্যাকবলিত না হয়, সে জন্য আমরা বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছি। ইতিমধ্যে একটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। আরও নতুন প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে কুড়িগ্রামকে বন্যা ও নদী ভাঙনের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম হব।
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে এ এলাকার ভাঙন ও বন্যা কমে আসবে। এলাকাবাসী যাতে প্লাবিত, ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে লক্ষ্যে কাজ চলছে’।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ আসনের সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মতিন, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. জাফর আলী, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো. মাহফুজার রহমান প্রমুখ।