উন্নয়ন প্রকল্পে গাফিলতি পেলে ব্যবস্থা: রাষ্ট্রপতি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:৫৭
ফাইল ফটো
উন্নয়ন প্রকল্পে কাজের মান নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেছেন, ‘কাজে কারও গাফিলতি পেলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তিকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।’
শনিবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শন করে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।
নির্মাণাধীন অষ্টগ্রাম-নওগাঁ সড়কটি একটি সেতুর মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সঙ্গে সংযুক্ত হবে। অষ্টগ্রাম-কাস্তুল-ভাটশালা সড়ক ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত হবে। ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৭৮ দশমিক ১০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি এ সড়কের উন্নয়নকাজ পরিদর্শন করে বলেন, ‘এই সড়ক কিশোরগঞ্জের তিনটি উপজেলার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবে এবং এতে ঢাকা ও দেশের অন্যান্য এলাকার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ সহজ হবে। সংযোগ সড়কের ফলে পিছিয়ে পড়া হাওরবাসী সুফল পাবে এবং অর্থনীতির নতুর দ্বার উন্মোচিত হবে।’
রাষ্ট্রপতির পরিদর্শনকালে বিপুলসংখ্যক জনতা রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে তাকে অভিবাদন জানান। হাত নেড়ে তিনিও জনতার শুভেচ্ছার জবাব দেন। এদিন রাষ্ট্রপতিকে প্রস্তাবিত মিঠামইন ক্যান্টনমেন্ট সম্পর্কেও অবহিত করা হয়।
রাষ্ট্রপতি সপ্তাহব্যাপী সফরে গত বুধবার কিশোরগঞ্জ যান। সফরে রাষ্ট্রপতির ছেলে ও স্থানীয় এমপি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, সংশ্লিষ্ট সচিব, স্থানীয় নেতাকর্মী এবং পদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা সঙ্গে ছিলেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:৫৭

উন্নয়ন প্রকল্পে কাজের মান নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেছেন, ‘কাজে কারও গাফিলতি পেলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তিকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।’
শনিবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শন করে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।
নির্মাণাধীন অষ্টগ্রাম-নওগাঁ সড়কটি একটি সেতুর মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সঙ্গে সংযুক্ত হবে। অষ্টগ্রাম-কাস্তুল-ভাটশালা সড়ক ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত হবে। ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৭৮ দশমিক ১০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি এ সড়কের উন্নয়নকাজ পরিদর্শন করে বলেন, ‘এই সড়ক কিশোরগঞ্জের তিনটি উপজেলার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবে এবং এতে ঢাকা ও দেশের অন্যান্য এলাকার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ সহজ হবে। সংযোগ সড়কের ফলে পিছিয়ে পড়া হাওরবাসী সুফল পাবে এবং অর্থনীতির নতুর দ্বার উন্মোচিত হবে।’
রাষ্ট্রপতির পরিদর্শনকালে বিপুলসংখ্যক জনতা রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে তাকে অভিবাদন জানান। হাত নেড়ে তিনিও জনতার শুভেচ্ছার জবাব দেন। এদিন রাষ্ট্রপতিকে প্রস্তাবিত মিঠামইন ক্যান্টনমেন্ট সম্পর্কেও অবহিত করা হয়।
রাষ্ট্রপতি সপ্তাহব্যাপী সফরে গত বুধবার কিশোরগঞ্জ যান। সফরে রাষ্ট্রপতির ছেলে ও স্থানীয় এমপি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, সংশ্লিষ্ট সচিব, স্থানীয় নেতাকর্মী এবং পদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা সঙ্গে ছিলেন।