সংসদের পঞ্চম অধিবেশন ৭ নভেম্বর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ অক্টোবর, ২০১৯ ২১:৪৭
ফাইল ফটো।
একাদশ জাতীয় সংসদের পঞ্চম অধিবেশন বসছে আগামী ৭ নভেম্বর। ওই দিন বিকেল সোয়া ৪টায় সংসদের বৈঠক শুরু হবে।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে বুধবার এই অধিবেশন আহ্বান করেন। সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অধিবেশন শুরুর আগে অনুষ্ঠেয় সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে অধিবেশনের মেয়াদসহ সার্বিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার এ অধিবেশন দুই সপ্তাহের মতো চলতে পারে বলে সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে। সংবিধানের বিধানমতে সংসদের দুই অধিবেশনের মধ্যবর্তী বিরতি ৬০ দিনের বেশি হওয়া যাবে না।
প্রসঙ্গত, গত ৮ সেপ্টেম্বর বর্তমান সংসদের চতুর্থ অধিবেশন শুরু হয়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। এটি ছিল সংসদের সবচেয়ে স্বল্পকালীন ৪ কার্যদিবসের অধিবেশন। এর আগে সবচেয়ে স্বল্পকালীন অধিবেশন ছিল ৫ কার্যদিবসের।
স্বল্পকালীন ওই অধিবেশনে মোট ৫টি বিল উত্থাপন করা হয়। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করা হয়। এছাড়া ওই অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর উত্তর দানের জন্য ৭০টি প্রশ্নের মধ্যে ১৮টির তিনি উত্তর দেন। আর মন্ত্রীদের জন্য ১ হাজার ৫৫৩টি প্রশ্নের মধ্যে ৪৫২টির উত্তর দেওয়া হয়। এছাড়া ৭১ বিধিতে ১৫৮টির নোটিশের মধ্যে গৃহীত ৩টি নোটিশ আলোচিত হয়। আর ৭১ক বিধিতে ৩০টি নোটিশ আলোচিত হয়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ অক্টোবর, ২০১৯ ২১:৪৭

একাদশ জাতীয় সংসদের পঞ্চম অধিবেশন বসছে আগামী ৭ নভেম্বর। ওই দিন বিকেল সোয়া ৪টায় সংসদের বৈঠক শুরু হবে।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে বুধবার এই অধিবেশন আহ্বান করেন। সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অধিবেশন শুরুর আগে অনুষ্ঠেয় সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে অধিবেশনের মেয়াদসহ সার্বিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার এ অধিবেশন দুই সপ্তাহের মতো চলতে পারে বলে সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে। সংবিধানের বিধানমতে সংসদের দুই অধিবেশনের মধ্যবর্তী বিরতি ৬০ দিনের বেশি হওয়া যাবে না।
প্রসঙ্গত, গত ৮ সেপ্টেম্বর বর্তমান সংসদের চতুর্থ অধিবেশন শুরু হয়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। এটি ছিল সংসদের সবচেয়ে স্বল্পকালীন ৪ কার্যদিবসের অধিবেশন। এর আগে সবচেয়ে স্বল্পকালীন অধিবেশন ছিল ৫ কার্যদিবসের।
স্বল্পকালীন ওই অধিবেশনে মোট ৫টি বিল উত্থাপন করা হয়। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করা হয়। এছাড়া ওই অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর উত্তর দানের জন্য ৭০টি প্রশ্নের মধ্যে ১৮টির তিনি উত্তর দেন। আর মন্ত্রীদের জন্য ১ হাজার ৫৫৩টি প্রশ্নের মধ্যে ৪৫২টির উত্তর দেওয়া হয়। এছাড়া ৭১ বিধিতে ১৫৮টির নোটিশের মধ্যে গৃহীত ৩টি নোটিশ আলোচিত হয়। আর ৭১ক বিধিতে ৩০টি নোটিশ আলোচিত হয়।