বিটিসিএলের নতুন এমডি রফিকুল মতিন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৪ নভেম্বর, ২০১৯ ০১:০৪
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ড. মো. রফিকুল মতিন।
রবিবার তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন বলে দেশ রূপান্তরকে জানিয়েছেন বিটিসিএলের জেনারেল ম্যানেজার (জনসংযোগ ও প্রকাশনা) মীর মোহাম্মদ মোরশেদ।
রফিকুল মতিন এর আগে বিটিসিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং অতিরিক্ত দায়িত্বে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের অধীনে বাস্তবায়নাধীন ‘সাইবার থ্রেট ডিটেকশন অ্যান্ড রেসপন্স’ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
১৯৬৪ সালের ২২ জানুয়ারি রাজশাহীতে জন্মগ্রহণ করেন রফিকুল মতিন। তিনি যশোর বোর্ড থেকে ১৯৮০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১৪তম এবং ১৯৮২ সালে রাজশাহী বোর্ড থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেন।
ড. মতিন নবম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে টেলিকম ক্যাডারে সহকারী বিভাগীয় প্রকৌশলী পদে ১৯৯১ সালে তৎকালীন বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন বোর্ডে যোগদান করেন। চাকরিকালে তিনি ১৯৯৯ সালে উপবিভাগীয় প্রকৌশলী, ২০০৩-এ বিভাগীয় প্রকৌশলী, ২০০৯-এ পরিচালক এবং ২০১৮ সালে প্রধান কর্মাধ্যক্ষ পদে পদোন্নতি পান। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত এবং এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৪ নভেম্বর, ২০১৯ ০১:০৪
.jpg)
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ড. মো. রফিকুল মতিন।
রবিবার তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন বলে দেশ রূপান্তরকে জানিয়েছেন বিটিসিএলের জেনারেল ম্যানেজার (জনসংযোগ ও প্রকাশনা) মীর মোহাম্মদ মোরশেদ।
রফিকুল মতিন এর আগে বিটিসিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং অতিরিক্ত দায়িত্বে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের অধীনে বাস্তবায়নাধীন ‘সাইবার থ্রেট ডিটেকশন অ্যান্ড রেসপন্স’ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
১৯৬৪ সালের ২২ জানুয়ারি রাজশাহীতে জন্মগ্রহণ করেন রফিকুল মতিন। তিনি যশোর বোর্ড থেকে ১৯৮০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১৪তম এবং ১৯৮২ সালে রাজশাহী বোর্ড থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেন।
ড. মতিন নবম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে টেলিকম ক্যাডারে সহকারী বিভাগীয় প্রকৌশলী পদে ১৯৯১ সালে তৎকালীন বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন বোর্ডে যোগদান করেন। চাকরিকালে তিনি ১৯৯৯ সালে উপবিভাগীয় প্রকৌশলী, ২০০৩-এ বিভাগীয় প্রকৌশলী, ২০০৯-এ পরিচালক এবং ২০১৮ সালে প্রধান কর্মাধ্যক্ষ পদে পদোন্নতি পান। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত এবং এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।