জৈবপ্রযুক্তি কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে : কৃষিমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১২ নভেম্বর, ২০১৯ ০০:৩৯
ফাইল ফটো
বায়োটেকনোলজি বা জৈবপ্রযুক্তি কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে বলে মনে করেন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক। সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ক্রমহ্রাসমান জমি থেকে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণে জৈবপ্রযুক্তির বিকল্প নেই। বিজ্ঞানীদের ধারণা, বায়োটেক ফসলই একমাত্র বিশ্বকে ক্ষুধামুক্ত করতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী সিনেট ভবনের অডিটরিয়ামে ‘স্বাস্থ্য ও কৃষিক্ষেত্রে জৈব প্রযুক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জৈবপ্রযুক্তির নানা ড়্গেত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, ফসলের ফলন বৃদ্ধি, কাি•ক্ষত জাত উদ্ভাবন, পোকামাকড় ও রোগবালাই প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন, লবণাক্ততা সহ্য ক্ষমতার জাত, বন্যা-খরা-শৈত্যপ্রবাহ সহ্য ক্ষমতার জাত উদ্ভাবন, বড় আকৃতির ফল-সবজি-মাছ উৎপাদন, অল্প সময়ে লাখ লাখ চারা উৎপাদন, চাহিদামতো জাত উদ্ভাবনসহ কৃষির বিভিন্ন ড়্গেত্রে জৈবপ্রযুক্তির ভূমিকা অপরিসীম। যেসব ফসল, ফল, ফুল, সবজির বীজ থেকে চারা উৎপাদন করা যায় না, বায়োটেকনোলজির মাধ্যমে সেসব গাছের চারা উৎপাদন করা যায়। বিলুপ্ত প্রায় উদ্ভিদের জাত সংরক্ষণ করা যায়।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বের ৫০ ভাগ বায়োটেক ফসল চাষ হয়। চীন, আর্জেন্টিনা, কানাডা, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশ বায়োটেক শস্যের প্রতি দ্রুত আকৃষ্ট হচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ওয়াইস কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের ডিন প্রফেসর এম ইমদাদুল হক ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এমরান কবীর চৌধুরী।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১২ নভেম্বর, ২০১৯ ০০:৩৯

বায়োটেকনোলজি বা জৈবপ্রযুক্তি কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে বলে মনে করেন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক। সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ক্রমহ্রাসমান জমি থেকে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণে জৈবপ্রযুক্তির বিকল্প নেই। বিজ্ঞানীদের ধারণা, বায়োটেক ফসলই একমাত্র বিশ্বকে ক্ষুধামুক্ত করতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী সিনেট ভবনের অডিটরিয়ামে ‘স্বাস্থ্য ও কৃষিক্ষেত্রে জৈব প্রযুক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জৈবপ্রযুক্তির নানা ড়্গেত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, ফসলের ফলন বৃদ্ধি, কাি•ক্ষত জাত উদ্ভাবন, পোকামাকড় ও রোগবালাই প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন, লবণাক্ততা সহ্য ক্ষমতার জাত, বন্যা-খরা-শৈত্যপ্রবাহ সহ্য ক্ষমতার জাত উদ্ভাবন, বড় আকৃতির ফল-সবজি-মাছ উৎপাদন, অল্প সময়ে লাখ লাখ চারা উৎপাদন, চাহিদামতো জাত উদ্ভাবনসহ কৃষির বিভিন্ন ড়্গেত্রে জৈবপ্রযুক্তির ভূমিকা অপরিসীম। যেসব ফসল, ফল, ফুল, সবজির বীজ থেকে চারা উৎপাদন করা যায় না, বায়োটেকনোলজির মাধ্যমে সেসব গাছের চারা উৎপাদন করা যায়। বিলুপ্ত প্রায় উদ্ভিদের জাত সংরক্ষণ করা যায়।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বের ৫০ ভাগ বায়োটেক ফসল চাষ হয়। চীন, আর্জেন্টিনা, কানাডা, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশ বায়োটেক শস্যের প্রতি দ্রুত আকৃষ্ট হচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ওয়াইস কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের ডিন প্রফেসর এম ইমদাদুল হক ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এমরান কবীর চৌধুরী।