অধ্যাপক অজয় রায় মারা গেছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৩:৪০
পদার্থ বিজ্ঞানের বরেণ্য অধ্যাপক অজয় রায় আর নেই। রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
দেশ রূপান্তরকে এ তথ্য জানিয়েছেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির।
৮৫ বছর বয়সী এই অধ্যাপককে প্রায় দুই সপ্তাহ বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।
জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৫ নভেম্বর বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের সাবেক অধ্যাপক অজয় রায়। ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্ট বাড়লে দুই দিন পর তাকে কৃত্রিম শ্বাস দেওয়া শুরু হয়।
শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক অজয় রায় একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতাদেরও একজন। বর্তমানে তিনি নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা। চার বছর আগে সন্ত্রাসীদের হাতে প্রাণ হারানো বিজ্ঞানমনস্ক লেখক অভিজিৎ রায়ের বাবা অজয় রায় গত ২৮ অক্টোবর আদালতে গিয়ে ছেলে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধা অজয় রায়ের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল ভাষা আন্দোলন ও উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানেও।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৩:৪০
পদার্থ বিজ্ঞানের বরেণ্য অধ্যাপক অজয় রায় আর নেই। রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
দেশ রূপান্তরকে এ তথ্য জানিয়েছেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির।
৮৫ বছর বয়সী এই অধ্যাপককে প্রায় দুই সপ্তাহ বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।
জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৫ নভেম্বর বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের সাবেক অধ্যাপক অজয় রায়। ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্ট বাড়লে দুই দিন পর তাকে কৃত্রিম শ্বাস দেওয়া শুরু হয়।
শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক অজয় রায় একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতাদেরও একজন। বর্তমানে তিনি নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা। চার বছর আগে সন্ত্রাসীদের হাতে প্রাণ হারানো বিজ্ঞানমনস্ক লেখক অভিজিৎ রায়ের বাবা অজয় রায় গত ২৮ অক্টোবর আদালতে গিয়ে ছেলে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধা অজয় রায়ের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল ভাষা আন্দোলন ও উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানেও।