নদী-জলাশয়ের ৪০ হাজার অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০১:৩৮
সারা দেশের নদ-নদী, খাল ও প্রাকৃতিক জলাশয়ের জায়গায় প্রায় ৪০ হাজার অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে প্রথম পর্যায়ের অভিযান ২৩ ডিসেম্বর একযোগে শুরু হবে। বৃহস্পতিবার পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, অভিযানের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ার সারা দেশের জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের আয়োজন করেন। এ সময় সচিবের সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানের বিষয়ে সচিব বলেন, প্রতিটি জেলার জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় অবৈধ স্থাপনার তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর উচ্ছেদ অভিযান শুরু হবে। পুনরায় দখল বন্ধ করার জন্য উচ্ছেদ অভিযান সম্পন্ন হলে সেখানে তৎক্ষণাৎ পানি উন্নয়ন বোর্ডের চলমান প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি করা হবে এবং যেসব জায়গায় প্রকল্প নেই, সেখানে বৃক্ষরোপণ, বসার জায়গা তৈরিসহ স্থানীয় নাগরিকদের জন্য মনোরম পরিবেশের ব্যবস্থা করা হবে।
ভিডিও কনফারেন্স চলাকালে উচ্ছেদ অভিযানের প্রস্তুতি ও প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে জেলা প্রশাসকদের দিকনির্দেশনা দেন সচিব।
তিনি বলেন, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত থেকে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এ সময় অভিযানের যেকোনো জটিল কাজে জেলা প্রশাসকদের মন্ত্রণালয় থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০১:৩৮

সারা দেশের নদ-নদী, খাল ও প্রাকৃতিক জলাশয়ের জায়গায় প্রায় ৪০ হাজার অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে প্রথম পর্যায়ের অভিযান ২৩ ডিসেম্বর একযোগে শুরু হবে। বৃহস্পতিবার পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, অভিযানের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ার সারা দেশের জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের আয়োজন করেন। এ সময় সচিবের সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানের বিষয়ে সচিব বলেন, প্রতিটি জেলার জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় অবৈধ স্থাপনার তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর উচ্ছেদ অভিযান শুরু হবে। পুনরায় দখল বন্ধ করার জন্য উচ্ছেদ অভিযান সম্পন্ন হলে সেখানে তৎক্ষণাৎ পানি উন্নয়ন বোর্ডের চলমান প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি করা হবে এবং যেসব জায়গায় প্রকল্প নেই, সেখানে বৃক্ষরোপণ, বসার জায়গা তৈরিসহ স্থানীয় নাগরিকদের জন্য মনোরম পরিবেশের ব্যবস্থা করা হবে।
ভিডিও কনফারেন্স চলাকালে উচ্ছেদ অভিযানের প্রস্তুতি ও প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে জেলা প্রশাসকদের দিকনির্দেশনা দেন সচিব।
তিনি বলেন, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত থেকে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এ সময় অভিযানের যেকোনো জটিল কাজে জেলা প্রশাসকদের মন্ত্রণালয় থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।