কোনো প্রকল্প অনন্তকাল চলতে দেওয়া হবে না: গণপূর্তমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৮:৫৯
কোনো প্রকল্প অনন্তকাল চলতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে দায়সারাভাবে দায়িত্ব পালন করা যাবে না। অনন্তকাল ধরে কোনো প্রকল্পের কাজ চলতে পারে না। প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হলে তার যৌক্তিক ব্যাখ্যা থাকতে হবে। নিজেদের অনিয়ম, ভুল-ভ্রান্তি অনুধাবন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। পরিচ্ছন্নভাবে চললে ক্ষতি কী।’
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে মন্ত্রণালয়ের ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে দপ্তর-সংস্থার প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী এসব বলেন।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, ‘নিজ নিজ কর্তব্য পালনে সতর্ক হওয়া উচিত। সংস্থা প্রধানদের নিয়মিত প্রকল্প পরিদর্শনে আন্তরিক হতে হবে। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে যোগ্যতার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। মন্ত্রণালয় ও নিজ দপ্তরকে ধারণ করতে হবে। নিজ প্রতিষ্ঠানের জন্য সবাই এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত ৯৮ প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয় এবং মন্থর প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পরিচালকদের তাগিদ দেওয়া হয়।
সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব মো. ইয়াকুব আলী পাটওয়ারী ও মো. আমিনুল ইসলাম খান, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. সাহাদাত হোসেন, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. রাশিদুল ইসলাম, স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি আ স ম আমিনুর রহমান, চট্রগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক ড. খুরশীদ জাবিন হোসেন তৌফিক-সহ মন্ত্রণালয় ও দপ্তর সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৮:৫৯

কোনো প্রকল্প অনন্তকাল চলতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে দায়সারাভাবে দায়িত্ব পালন করা যাবে না। অনন্তকাল ধরে কোনো প্রকল্পের কাজ চলতে পারে না। প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হলে তার যৌক্তিক ব্যাখ্যা থাকতে হবে। নিজেদের অনিয়ম, ভুল-ভ্রান্তি অনুধাবন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। পরিচ্ছন্নভাবে চললে ক্ষতি কী।’
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে মন্ত্রণালয়ের ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে দপ্তর-সংস্থার প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী এসব বলেন।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, ‘নিজ নিজ কর্তব্য পালনে সতর্ক হওয়া উচিত। সংস্থা প্রধানদের নিয়মিত প্রকল্প পরিদর্শনে আন্তরিক হতে হবে। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে যোগ্যতার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। মন্ত্রণালয় ও নিজ দপ্তরকে ধারণ করতে হবে। নিজ প্রতিষ্ঠানের জন্য সবাই এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত ৯৮ প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয় এবং মন্থর প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পরিচালকদের তাগিদ দেওয়া হয়।
সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব মো. ইয়াকুব আলী পাটওয়ারী ও মো. আমিনুল ইসলাম খান, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. সাহাদাত হোসেন, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. রাশিদুল ইসলাম, স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি আ স ম আমিনুর রহমান, চট্রগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক ড. খুরশীদ জাবিন হোসেন তৌফিক-সহ মন্ত্রণালয় ও দপ্তর সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।