বে-আক্কেলের মতো কাজ করেছি: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী
পারভেজ রহমান, নওগাঁ প্রতিনিধি | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৯:২৭
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘আমি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকারদের যে তালিকা পেয়েছি সেটি যাচাই না করে প্রকাশ করে বে-আক্কেলের মতো কাজ করেছি’।
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট ও সঠিক ইতিহাস এবং সারা দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা মহান মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তা তুলে ধরতে হবে। সেটি না করলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে যাবে’।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁর ১১টি উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘২০২০ সালের জানুয়ারি মাসেই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। তালিকার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এখন সেটি যাচাইয়ের কাজ চলছে। ২০২০ সালের ২৬ মার্চের মধ্যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ছবিসহ পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে। দেশে প্রথম আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার ব্যবস্থা করে’।
নওগাঁ জেলা প্রশাসক ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক মো. হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত উদ্বোধনী ও জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সংসদ সদস্য শহিদুজ্জামান সরকার, ছলিম উদ্দিন তরফদার, নওগাঁ পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আবদুল মান্নান মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হাকিম।
২৪ কোটি এক লাখ ৭৪ হাজার টাকা ব্যয়ে নওগাঁর ১১ উপজেলায় ১১টি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
পারভেজ রহমান, নওগাঁ প্রতিনিধি | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৯:২৭

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘আমি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকারদের যে তালিকা পেয়েছি সেটি যাচাই না করে প্রকাশ করে বে-আক্কেলের মতো কাজ করেছি’।
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট ও সঠিক ইতিহাস এবং সারা দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা মহান মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তা তুলে ধরতে হবে। সেটি না করলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে যাবে’।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁর ১১টি উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘২০২০ সালের জানুয়ারি মাসেই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। তালিকার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এখন সেটি যাচাইয়ের কাজ চলছে। ২০২০ সালের ২৬ মার্চের মধ্যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ছবিসহ পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে। দেশে প্রথম আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার ব্যবস্থা করে’।
নওগাঁ জেলা প্রশাসক ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক মো. হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত উদ্বোধনী ও জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সংসদ সদস্য শহিদুজ্জামান সরকার, ছলিম উদ্দিন তরফদার, নওগাঁ পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আবদুল মান্নান মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হাকিম।
২৪ কোটি এক লাখ ৭৪ হাজার টাকা ব্যয়ে নওগাঁর ১১ উপজেলায় ১১টি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।