ঘর পাবেন প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধা : মন্ত্রী
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি | ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ ২৩:৫২
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রত্যেকের জন্য ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক।
তিনি বলেন, এজন্য এরই মধ্যে মন্ত্রণালয়কে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের নিকলীতে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন শেষে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এক মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান।
রাজাকারের তালিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজাকারদের তালিকায় ভুল হয়েছে। আর যেন ভুল না হয়, সেজন্য পুনরায় তালিকা করা হবে।
তিনি বলেন, আগে যারা বিসিএস দিত, এখন আর সেই নিয়ম থাকবে না। বর্তমানে পরীক্ষায় ১৯৪৬ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের ওপর ৫০ নম্বর এবং ১৯৭১ সালের ওপর লিখিত পরীক্ষায় ৫০ নম্বর থাকবে।
বাজিতপুর-নিকলী আসনের সংসদ সদস্য মো. আফজাল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম এ আফজল, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আসাদুল্লাহ, নিকলী উপজেলার সাবেক কমান্ডার আবু বাক্কার ছিদ্দিক প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সভায় কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাশরুকুর রহমান খালেদসহ প্রশাসনের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি | ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ ২৩:৫২

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রত্যেকের জন্য ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক।
তিনি বলেন, এজন্য এরই মধ্যে মন্ত্রণালয়কে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের নিকলীতে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন শেষে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এক মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান।
রাজাকারের তালিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজাকারদের তালিকায় ভুল হয়েছে। আর যেন ভুল না হয়, সেজন্য পুনরায় তালিকা করা হবে।
তিনি বলেন, আগে যারা বিসিএস দিত, এখন আর সেই নিয়ম থাকবে না। বর্তমানে পরীক্ষায় ১৯৪৬ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের ওপর ৫০ নম্বর এবং ১৯৭১ সালের ওপর লিখিত পরীক্ষায় ৫০ নম্বর থাকবে।
বাজিতপুর-নিকলী আসনের সংসদ সদস্য মো. আফজাল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম এ আফজল, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আসাদুল্লাহ, নিকলী উপজেলার সাবেক কমান্ডার আবু বাক্কার ছিদ্দিক প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সভায় কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাশরুকুর রহমান খালেদসহ প্রশাসনের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।