এবার ভারত সফর বাতিল করলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার
অনলাইন ডেস্ক | ১১ জানুয়ারি, ২০২০ ১২:৪৭
বাংলাদেশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তার ভারত সফর বাতিল করেছেন বলে দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বার্ষিক বহুপক্ষীয় সম্মেলন ‘রাইসিনা সংলাপে’ অংশ নিতে এই সপ্তাহে তার দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, এনিয়ে গত ৩০ দিনে ভারতের সঙ্গে চতুর্থ কোনো উচ্চ পর্যায়ের পারস্পরিক যোগাযোগ বাতিল করল ঢাকা।
এর আগে গত মাসে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন তাদের পূর্বনির্ধারিত সফর বাতিল করেন। এর এক সপ্তাহ পরে অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন নিয়ে তথ্য বিনিময় সংক্রান্ত এক বৈঠক বাতিল করা হয়।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) ও নাগরিকত্ব তালিকা (এনআরসি) বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর অভিযোগ নিয়ে দু’দেশের টানাপোড়েনের মধ্যে এসব সফর বাতিলের ঘটনা ঘটেছে।
অবশ্য পরবর্তীতে ভারত সরকার স্পষ্ট করে বলেছে, অমিত শাহ বলতে চেয়েছেন- ‘বিগত সরকার এবং সামরিক শাসনের সময় নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছিল।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১১ জানুয়ারি, ২০২০ ১২:৪৭

বাংলাদেশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তার ভারত সফর বাতিল করেছেন বলে দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বার্ষিক বহুপক্ষীয় সম্মেলন ‘রাইসিনা সংলাপে’ অংশ নিতে এই সপ্তাহে তার দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, এনিয়ে গত ৩০ দিনে ভারতের সঙ্গে চতুর্থ কোনো উচ্চ পর্যায়ের পারস্পরিক যোগাযোগ বাতিল করল ঢাকা।
এর আগে গত মাসে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন তাদের পূর্বনির্ধারিত সফর বাতিল করেন। এর এক সপ্তাহ পরে অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন নিয়ে তথ্য বিনিময় সংক্রান্ত এক বৈঠক বাতিল করা হয়।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) ও নাগরিকত্ব তালিকা (এনআরসি) বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর অভিযোগ নিয়ে দু’দেশের টানাপোড়েনের মধ্যে এসব সফর বাতিলের ঘটনা ঘটেছে।
অবশ্য পরবর্তীতে ভারত সরকার স্পষ্ট করে বলেছে, অমিত শাহ বলতে চেয়েছেন- ‘বিগত সরকার এবং সামরিক শাসনের সময় নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছিল।’