চীন থেকে দ্রুত দেশে ফিরতে চান আটকা পড়া বাংলাদেশিরা
অনলাইন ডেস্ক | ২৫ জানুয়ারি, ২০২০ ১৬:৩৭
উহানে প্রায় ৫০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আছেন।
চীনের উহান শহরে আটক পড়া বাংলাদেশিরা দ্রুত দেশে ফিরতে দূতাবাসের সাহায্য চেয়েছেন। শহরটিতে প্রায় ৫০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আছেন।
হুবেই ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে মেকানিক্যাল অ্যান্ড অটোমেশন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করা রাকিবুল তূর্য শনিবার বিকেলে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে দূতাবাস আজ যোগাযোগ করেছে। সমস্যা হলে জানাতে বলেছে। কিন্তু দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কিছু বলেনি। আমাদেরকে যেন দেশে নিয়ে যাওয়া হয়।’
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চীনে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৪১ জন। আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ১ হাজার ৩০০ জন।
উহান শহর এখন কার্যত অচল অবস্থায় আছে। সব ধরনের পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষকে শহর ছাড়তে নিষেধ করা হয়েছে। বিমানবন্দরে সব যাত্রীবাহী বিমানও বাতিল করা হয়েছে।
তূর্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি চললেও তাকে ২৩ জানুয়ারি থেকে হোস্টেলে বন্দিজীবন কাটাতে হচ্ছে। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে তার মতো অন্তত আরও ১৪০ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আটকে পড়েছেন।
যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় তাদের খাবারও ফুরিয়ে আসছে জানিয়ে তূর্য বলেন, ‘সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। তাই আমরা কোনোভাবেই খাবার সংগ্রহ করতে পারছি না।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৫ জানুয়ারি, ২০২০ ১৬:৩৭

চীনের উহান শহরে আটক পড়া বাংলাদেশিরা দ্রুত দেশে ফিরতে দূতাবাসের সাহায্য চেয়েছেন। শহরটিতে প্রায় ৫০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আছেন।
হুবেই ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে মেকানিক্যাল অ্যান্ড অটোমেশন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করা রাকিবুল তূর্য শনিবার বিকেলে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে দূতাবাস আজ যোগাযোগ করেছে। সমস্যা হলে জানাতে বলেছে। কিন্তু দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কিছু বলেনি। আমাদেরকে যেন দেশে নিয়ে যাওয়া হয়।’
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চীনে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৪১ জন। আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ১ হাজার ৩০০ জন।
উহান শহর এখন কার্যত অচল অবস্থায় আছে। সব ধরনের পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষকে শহর ছাড়তে নিষেধ করা হয়েছে। বিমানবন্দরে সব যাত্রীবাহী বিমানও বাতিল করা হয়েছে।
তূর্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি চললেও তাকে ২৩ জানুয়ারি থেকে হোস্টেলে বন্দিজীবন কাটাতে হচ্ছে। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে তার মতো অন্তত আরও ১৪০ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আটকে পড়েছেন।
যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় তাদের খাবারও ফুরিয়ে আসছে জানিয়ে তূর্য বলেন, ‘সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। তাই আমরা কোনোভাবেই খাবার সংগ্রহ করতে পারছি না।’