এ বছর সরকারিভাবে ১৭ হাজারের বেশি হাজি পাঠাব: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি | ২৫ জানুয়ারি, ২০২০ ২৩:২৫
ছবি: দেশ রূপান্তর
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এ বছর সারা দেশ থেকে ১৭ হাজারেরও বেশি লোক পাঠানো হবে।
অন্য সকল দেশের ৮০ ভাগ লোক সরকারি ব্যবস্থাপনার হজে আসেন। তিনি বলেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় গেলে কোন প্রকার সমস্যা হওয়ার সুযোগ নেই। সরকারি ব্যবস্থাপনায় যারা হজে যান তারা জামাই আদরে হজ পালন করতে পারেন। আর যারা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যান তারা অত্যন্ত কষ্টের সঙ্গে কান্না করতে করতে দেশে ফিরে আসেন।
শনিবার দুপুরে গোপালগঞ্জ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের শিক্ষক ও ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সরকারিভাবে হজে গেলে নিরাপত্তা ও হজ পালন করার সমস্ত পদ্ধতি অত্যন্ত সুন্দরভাবে করা যায়। সরকারি পর্যায়ে কোন দালাল থাকে না। খাওয়া-দাওয়ার কষ্ট নাই। টাকা একটু বেশি লাগে। তাই দালালদের খপ্পরে বা চক্রান্তে না পড়ে সরকারিভাবে হজে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কাজী শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতি প্রাপ্ত) মো. আসলাম খান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক আনিসুজ্জামান শিকদার, গোপালগঞ্জ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক আবু অবায়দা মো. মাস-উ-দুল হক, কাজুলিয়া মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা আবুল কালাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জাকাতের টাকায় পরিচালিত সেলাই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী ৯ জন প্রশিক্ষনার্থীদের মধ্যে ৯টি সেলাই মেশিন এবং মসজিদ ভিত্তিক বিভিন্ন পাঠাগারে ১৪টি আলমারি প্রদান করেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি | ২৫ জানুয়ারি, ২০২০ ২৩:২৫
.jpg)
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এ বছর সারা দেশ থেকে ১৭ হাজারেরও বেশি লোক পাঠানো হবে।
অন্য সকল দেশের ৮০ ভাগ লোক সরকারি ব্যবস্থাপনার হজে আসেন। তিনি বলেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় গেলে কোন প্রকার সমস্যা হওয়ার সুযোগ নেই। সরকারি ব্যবস্থাপনায় যারা হজে যান তারা জামাই আদরে হজ পালন করতে পারেন। আর যারা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যান তারা অত্যন্ত কষ্টের সঙ্গে কান্না করতে করতে দেশে ফিরে আসেন।
শনিবার দুপুরে গোপালগঞ্জ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের শিক্ষক ও ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সরকারিভাবে হজে গেলে নিরাপত্তা ও হজ পালন করার সমস্ত পদ্ধতি অত্যন্ত সুন্দরভাবে করা যায়। সরকারি পর্যায়ে কোন দালাল থাকে না। খাওয়া-দাওয়ার কষ্ট নাই। টাকা একটু বেশি লাগে। তাই দালালদের খপ্পরে বা চক্রান্তে না পড়ে সরকারিভাবে হজে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কাজী শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতি প্রাপ্ত) মো. আসলাম খান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক আনিসুজ্জামান শিকদার, গোপালগঞ্জ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক আবু অবায়দা মো. মাস-উ-দুল হক, কাজুলিয়া মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা আবুল কালাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জাকাতের টাকায় পরিচালিত সেলাই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী ৯ জন প্রশিক্ষনার্থীদের মধ্যে ৯টি সেলাই মেশিন এবং মসজিদ ভিত্তিক বিভিন্ন পাঠাগারে ১৪টি আলমারি প্রদান করেন।