বাংলাদেশিদের ফেরত আনতে চীনে যাচ্ছে বিশেষ বিমান
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩১ জানুয়ারি, ২০২০ ১৪:৫৮
করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার মূল কেন্দ্র চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য বিশেষ বিমান পাঠাচ্ছে সরকার।
শুক্রবার বিকেল ৫টায় ফ্লাইটটির হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি শুক্রবার রাত ২টায় যাত্রীদের নিয়ে ঢাকায় ফিরবে। এটি ৪১৯ জন যাত্রী বহনের সক্ষম।
চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব উজ জামান বলেন, এখন পর্যন্ত তাদের হিসাবে দেশে ফেরার জন্য ৩৪০ জন আগ্রহ দেখিয়েছেন।
অন্যদিকে, বিমানের উপ মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তাহেরা খন্দকার বলেছেন, এখন পর্যন্ত ৩৭০ যাত্রীর জন্য তাদের প্রস্তুতি রয়েছে। এটি বেড়ে হয়তো ৪০০ পর্যন্ত হতে পারে।
ফিরতে আগ্রহী ব্যক্তিদের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে সংখ্যাটি কমবেশি হতে পারে বলে জানান তিনি।
এর আগে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম তার ফেসবুক আইডিতে লেখেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের নাগরিক যারা চীন থেকে ফিরতে চাইবেন, তাদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। এ নিয়ে বাংলাদেশ চীন সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৩১ জানুয়ারি, ২০২০ ১৪:৫৮

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার মূল কেন্দ্র চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য বিশেষ বিমান পাঠাচ্ছে সরকার।
শুক্রবার বিকেল ৫টায় ফ্লাইটটির হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি শুক্রবার রাত ২টায় যাত্রীদের নিয়ে ঢাকায় ফিরবে। এটি ৪১৯ জন যাত্রী বহনের সক্ষম।
চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব উজ জামান বলেন, এখন পর্যন্ত তাদের হিসাবে দেশে ফেরার জন্য ৩৪০ জন আগ্রহ দেখিয়েছেন।
অন্যদিকে, বিমানের উপ মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তাহেরা খন্দকার বলেছেন, এখন পর্যন্ত ৩৭০ যাত্রীর জন্য তাদের প্রস্তুতি রয়েছে। এটি বেড়ে হয়তো ৪০০ পর্যন্ত হতে পারে।
ফিরতে আগ্রহী ব্যক্তিদের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে সংখ্যাটি কমবেশি হতে পারে বলে জানান তিনি।
এর আগে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম তার ফেসবুক আইডিতে লেখেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের নাগরিক যারা চীন থেকে ফিরতে চাইবেন, তাদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। এ নিয়ে বাংলাদেশ চীন সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে।