‘বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করতে সরকার কাজ করছে’
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ১৪:৪৭
ফাইল ছবি
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে নিবন্ধিত করতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় হাছান মাহমুদ আরও বলেন, আজকের এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার এই দেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করা।
‘সরকার ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লুণ্ঠিত করে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যেরও সমালোচনা করেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মির্জা আলমগীর সাহেব সব সময় এমন কথা বলেন। তারা শুধু তাদের নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন নিয়ে কথা বলে। এই আন্দোলন ১১ বছর ধরে তো দেখছি। গণমানুষের দাবি নিয়ে তো তাদের কোনো কর্মসূচি নেই। খালেদা জিয়ার মুক্তির একটিই পথ; আইনি পথ।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন ও আফজাল হোসেন, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ১৪:৪৭

বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে নিবন্ধিত করতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় হাছান মাহমুদ আরও বলেন, আজকের এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার এই দেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করা।
‘সরকার ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লুণ্ঠিত করে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যেরও সমালোচনা করেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মির্জা আলমগীর সাহেব সব সময় এমন কথা বলেন। তারা শুধু তাদের নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন নিয়ে কথা বলে। এই আন্দোলন ১১ বছর ধরে তো দেখছি। গণমানুষের দাবি নিয়ে তো তাদের কোনো কর্মসূচি নেই। খালেদা জিয়ার মুক্তির একটিই পথ; আইনি পথ।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন ও আফজাল হোসেন, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।