বেকার হোস্টেলে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রেহানা ও সায়মার শ্রদ্ধা নিবেদন
অনলাইন ডেস্ক | ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ১৭:৪৫
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা এবং দৌহিত্র সায়মা ওয়াজেদ হোসেন ভারতের কলকাতায় বেকার হোস্টেলে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
শুক্রবার কলকাতায় বেকার হোস্টেলে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
মুজিব বর্ষ উদযাপনের আগে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখ রেহানা এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন কলকাতায় যান।
বাংলাদেশ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে ২০২০ থেকে ২০২১ সালকে ‘মুজিব বর্ষ’ ঘোষণা করেছে। ১৭ মার্চ থেকে জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন শুরু হবে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৪২ সালে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমানে মাওলানা আজাদ কলেজ) অধ্যায়নকালে আবাসিক ছাত্র হিসেবে বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর রুমে থাকতেন।
তিনি ১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং একই কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে বেকার হোস্টেলের ২৩ এবং ২৪ নম্বর রুম ‘বঙ্গবন্ধু স্মারক জাদুঘর’ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এ কলেজে অধ্যায়নরত অবস্থায় বঙ্গবন্ধু দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ান এবং ত্রাণ বিতরণ করেন। হলওয়ে মন্যুমেন্ট আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি পাকিস্তান আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং দাঙ্গার বিরুদ্ধে মানুষকে বাঁচাতে নিজের জীবন বাজি রেখে কাজ করেন। তার জীবনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের বড় অধ্যায় এখানে রচিত হয়েছে।
খবর: বাসস।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ১৭:৪৫

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা এবং দৌহিত্র সায়মা ওয়াজেদ হোসেন ভারতের কলকাতায় বেকার হোস্টেলে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
শুক্রবার কলকাতায় বেকার হোস্টেলে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
মুজিব বর্ষ উদযাপনের আগে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখ রেহানা এবং সায়মা ওয়াজেদ হোসেন কলকাতায় যান।
বাংলাদেশ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে ২০২০ থেকে ২০২১ সালকে ‘মুজিব বর্ষ’ ঘোষণা করেছে। ১৭ মার্চ থেকে জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন শুরু হবে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৪২ সালে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমানে মাওলানা আজাদ কলেজ) অধ্যায়নকালে আবাসিক ছাত্র হিসেবে বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর রুমে থাকতেন।
তিনি ১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং একই কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে বেকার হোস্টেলের ২৩ এবং ২৪ নম্বর রুম ‘বঙ্গবন্ধু স্মারক জাদুঘর’ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এ কলেজে অধ্যায়নরত অবস্থায় বঙ্গবন্ধু দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ান এবং ত্রাণ বিতরণ করেন। হলওয়ে মন্যুমেন্ট আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি পাকিস্তান আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং দাঙ্গার বিরুদ্ধে মানুষকে বাঁচাতে নিজের জীবন বাজি রেখে কাজ করেন। তার জীবনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের বড় অধ্যায় এখানে রচিত হয়েছে।
খবর: বাসস।