সামাজিক অনুষ্ঠান সীমিত করার, স্কুল চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৯ মার্চ, ২০২০ ১৮:১৩
খেলা, ধর্মীয় অনুষ্ঠানসহ সামাজিক অনুষ্ঠান সীমিত করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক। স্কুল চলবে স্বাভাবিক নিয়মে চলবে বলেও মত দেন তিনি।
সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও মোকাবিলা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সভা শেষে মন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে এমনটা জানান।
এ সময় স্বাস্থ্য সচিব আসাদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত হ্যান্ডওয়াশের ব্যবস্থা করতে হবে। স্কুল চলবে স্বাভাবিক নিয়মে। মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজারের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেন, আমরা জানুয়ারি মাস থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি রয়েছে। করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। বিমানবন্দরে নতুন দু’টি স্ক্যানারসহ মোট ছয়টি স্ক্যানার বসানো হয়েছে। এ ছাড়া পর্যায়ক্রমে নৌ ও স্থলবন্দরগুলোতেও স্ক্যানার বসানো হবে। জনসচেতনতা বাড়াতে দু’দিনের মধ্যে সারা দেশে পোস্টার-ব্যানার পৌঁছে যাবে।
তিনি বলেন, ঢাকায় চার থেকে পাঁচ শ বেডের একটি হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি জেলায় এক শ বেডের হাসপাতাল প্রস্তুত করার আগের নির্দেশ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। ডাক্তার ও নার্সদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে কোরিয়া, ইতালি, চীনসহ চারটি দেশের অনঅ্যারাইভাল ভিসা।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৯ মার্চ, ২০২০ ১৮:১৩

খেলা, ধর্মীয় অনুষ্ঠানসহ সামাজিক অনুষ্ঠান সীমিত করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক। স্কুল চলবে স্বাভাবিক নিয়মে চলবে বলেও মত দেন তিনি।
সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও মোকাবিলা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সভা শেষে মন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে এমনটা জানান।
এ সময় স্বাস্থ্য সচিব আসাদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত হ্যান্ডওয়াশের ব্যবস্থা করতে হবে। স্কুল চলবে স্বাভাবিক নিয়মে। মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজারের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেন, আমরা জানুয়ারি মাস থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি রয়েছে। করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। বিমানবন্দরে নতুন দু’টি স্ক্যানারসহ মোট ছয়টি স্ক্যানার বসানো হয়েছে। এ ছাড়া পর্যায়ক্রমে নৌ ও স্থলবন্দরগুলোতেও স্ক্যানার বসানো হবে। জনসচেতনতা বাড়াতে দু’দিনের মধ্যে সারা দেশে পোস্টার-ব্যানার পৌঁছে যাবে।
তিনি বলেন, ঢাকায় চার থেকে পাঁচ শ বেডের একটি হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি জেলায় এক শ বেডের হাসপাতাল প্রস্তুত করার আগের নির্দেশ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। ডাক্তার ও নার্সদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে কোরিয়া, ইতালি, চীনসহ চারটি দেশের অনঅ্যারাইভাল ভিসা।