কেউ প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে বাদ যাবেন না: অর্থমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৫ এপ্রিল, ২০২০ ১৯:৩১
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে কেউ বাদ যাবেন না বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি বলেন, চলতি অর্থবছর শেষে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারও ৮ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে।
করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় রোববার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার পর অর্থমন্ত্রী এসব বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের সবাই প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় থাকবেন। কেউ বাদ যাবেন না। কৃষক থেকে শুরু করে সব পেশার মানুষ প্রণোদনা প্যাকেজের সুফল পাবেন। মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে থাকায় অর্থনৈতিক উন্নতিও অব্যাহত থাকবে। যদি পরিস্থিতি প্রলম্বিত না হয়, জিডিপির প্রবৃদ্ধির হারও ৮ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার অর্জিত হয়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ। করোনার প্রভাবের হিসাব ছাড়া গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্থবছরের ৮ মাসের চিত্র আমলে নিয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলেছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার হবে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ। সংস্থাটি এও বলেছে, করোনার প্রভাব দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারলেই তা সম্ভব হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রবৃদ্ধির হার, প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) এমনকি রাজস্ব আহরণের হারও আমাদের ভালো ছিল। কিছুটা পিছিয়ে ছিলাম শুধু রপ্তানিতে। তবে রেমিট্যান্সে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, রপ্তানি কমে যাওয়ার বিষয়টিকে তা পুষিয়ে দেবে।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ৫ এপ্রিল, ২০২০ ১৯:৩১

করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে কেউ বাদ যাবেন না বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি বলেন, চলতি অর্থবছর শেষে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারও ৮ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে। করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় রোববার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার পর অর্থমন্ত্রী এসব বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের সবাই প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় থাকবেন। কেউ বাদ যাবেন না। কৃষক থেকে শুরু করে সব পেশার মানুষ প্রণোদনা প্যাকেজের সুফল পাবেন। মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে থাকায় অর্থনৈতিক উন্নতিও অব্যাহত থাকবে। যদি পরিস্থিতি প্রলম্বিত না হয়, জিডিপির প্রবৃদ্ধির হারও ৮ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার অর্জিত হয়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ। করোনার প্রভাবের হিসাব ছাড়া গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্থবছরের ৮ মাসের চিত্র আমলে নিয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলেছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার হবে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ। সংস্থাটি এও বলেছে, করোনার প্রভাব দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারলেই তা সম্ভব হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রবৃদ্ধির হার, প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) এমনকি রাজস্ব আহরণের হারও আমাদের ভালো ছিল। কিছুটা পিছিয়ে ছিলাম শুধু রপ্তানিতে। তবে রেমিট্যান্সে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, রপ্তানি কমে যাওয়ার বিষয়টিকে তা পুষিয়ে দেবে।’