করোনায় দুদক পরিচালক সাইফুরের মৃত্যু, স্ত্রী-সন্তান আইসোলেশনে
অনলাইন ডেস্ক | ৬ এপ্রিল, ২০২০ ০৯:৪৮
করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা রাজধানীর কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক জালাল সাইফুর রহমান মারা গেছেন।
সোমবার সকালে তিনি মারা যান বলে ডিবিসি, যমুনা এবং নিউজ টুয়েন্টিফোরসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল জানিয়েছে।
এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও সন্তানকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
জ্বর-সর্দি নিয়ে সাইফুর রহমান ৩০ মার্চ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আলীমুজ্জামান জানান, দুদক পরিচালক সাইফুর ৭-৮ দিন আগে করোনা শনাক্ত হয়ে ভর্তি হন। আজ ভোরে হৃদরোগে মারা যান। তার স্ত্রী-সন্তান হোম কোয়ারান্টাইনে রয়েছেন।
সহকর্মীরা জানিয়েছেন, তার কভিড-১৯ পরীক্ষা করা হয় এবং রিপোর্ট আসে পজেটিভ। এরপর তার পরিবারের সদস্যদেরও আইসোলেশনে রাখা হয়।
দুদক পরিচালক জালাল সাইফুর রহমান বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ২২ ব্যাচের ছিলেন। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে তাকে দুদকের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।
প্রসঙ্গত, সরকারি হিসাবে এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন কমপক্ষে ১১৭ জন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ৬ এপ্রিল, ২০২০ ০৯:৪৮

করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা রাজধানীর কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক জালাল সাইফুর রহমান মারা গেছেন।
সোমবার সকালে তিনি মারা যান বলে ডিবিসি, যমুনা এবং নিউজ টুয়েন্টিফোরসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল জানিয়েছে।
এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও সন্তানকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
জ্বর-সর্দি নিয়ে সাইফুর রহমান ৩০ মার্চ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আলীমুজ্জামান জানান, দুদক পরিচালক সাইফুর ৭-৮ দিন আগে করোনা শনাক্ত হয়ে ভর্তি হন। আজ ভোরে হৃদরোগে মারা যান। তার স্ত্রী-সন্তান হোম কোয়ারান্টাইনে রয়েছেন।
সহকর্মীরা জানিয়েছেন, তার কভিড-১৯ পরীক্ষা করা হয় এবং রিপোর্ট আসে পজেটিভ। এরপর তার পরিবারের সদস্যদেরও আইসোলেশনে রাখা হয়।
দুদক পরিচালক জালাল সাইফুর রহমান বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ২২ ব্যাচের ছিলেন। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে তাকে দুদকের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।
প্রসঙ্গত, সরকারি হিসাবে এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন কমপক্ষে ১১৭ জন।