দেশে হাজার ছাড়ালো করোনা আক্রান্ত, রেকর্ড ৭ জনের মৃত্যু
অনলাইন ডেস্ক | ১৪ এপ্রিল, ২০২০ ১৪:৪১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাতজন করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) মারা গেছেন। এ সময়ের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২০৯ জন। একদিনে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সর্বোচ্চ সংখ্যায় এটি নতুন রেকর্ড।
এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ জনে দাঁড়িয়েছে। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১০১২ জন।
মঙ্গলবার আড়াইটায় নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও সাতজন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৪৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ হাজার ৯০৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে নতুন করে ২০৯ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১২ জনে।
নিশ্চিত করোনা আক্রান্ত অথবা সন্দেহভাজন আক্রান্ত হিসেবে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮৯ জনকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ৩৮৩ জন আইসোলেশনে আছেন।
ব্রিফিংয়ে আরও জানানো হয়, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী নতুন করে সুস্থ হননি। তাই সুস্থ রোগীর সংখ্যা আগে যা ছিল, এখনো তাই। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪২ জন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১৪ এপ্রিল, ২০২০ ১৪:৪১

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাতজন করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) মারা গেছেন। এ সময়ের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২০৯ জন। একদিনে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সর্বোচ্চ সংখ্যায় এটি নতুন রেকর্ড।
এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ জনে দাঁড়িয়েছে। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১০১২ জন।
মঙ্গলবার আড়াইটায় নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও সাতজন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৪৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ হাজার ৯০৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে নতুন করে ২০৯ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১২ জনে।
নিশ্চিত করোনা আক্রান্ত অথবা সন্দেহভাজন আক্রান্ত হিসেবে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮৯ জনকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ৩৮৩ জন আইসোলেশনে আছেন।
ব্রিফিংয়ে আরও জানানো হয়, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী নতুন করে সুস্থ হননি। তাই সুস্থ রোগীর সংখ্যা আগে যা ছিল, এখনো তাই। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪২ জন।