চাল ও ত্রাণ আত্মসাৎ: ৪ চেয়ারম্যান, ৫ সদস্য বরখাস্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৫ এপ্রিল, ২০২০ ১৭:৩৭
ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে চার ইউপি চেয়ারম্যান ও পাঁচ ইউপি সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগ এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে।
পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার ঢালারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কোরবান আলী, সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম, বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলাউদ্দিন পল্টু, বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার ১ নম্বর আন্ধারমানিক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলামকে এসব অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
এ ছাড়া কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার উপজেলার সুবিল ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আব্দুল মান্নান মোল্লা, ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সেকান্দার মিয়া, কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সোহেল মিয়া, ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার ১ নম্বর বদরপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মুহাম্মদ ওমর এবং একই ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. জুয়েল মিয়াকে ত্রাণের চাল আত্মসাতের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তারা করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় সরকার থেকে দেওয়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল অথবা ভিজিডির চাল অথবা জাটকা আহরণে বিরত থাকা জেলেদের জন্য সরকার থেকে দেওয়া খাদ্যশস্য আত্মসাতের কারণে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে আছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
এ ছাড়া পৃথক কারণ দর্শানোর নোটিশে কেন তাদের চূড়ান্তভাবে অপসারণ করা হবে না তার জবাব ১০ কার্যদিবসের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগে পাঠাতে বলা হয়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৫ এপ্রিল, ২০২০ ১৭:৩৭

ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে চার ইউপি চেয়ারম্যান ও পাঁচ ইউপি সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগ এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে।
পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার ঢালারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কোরবান আলী, সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম, বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলাউদ্দিন পল্টু, বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার ১ নম্বর আন্ধারমানিক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলামকে এসব অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
এ ছাড়া কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার উপজেলার সুবিল ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আব্দুল মান্নান মোল্লা, ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সেকান্দার মিয়া, কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সোহেল মিয়া, ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার ১ নম্বর বদরপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মুহাম্মদ ওমর এবং একই ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. জুয়েল মিয়াকে ত্রাণের চাল আত্মসাতের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তারা করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় সরকার থেকে দেওয়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল অথবা ভিজিডির চাল অথবা জাটকা আহরণে বিরত থাকা জেলেদের জন্য সরকার থেকে দেওয়া খাদ্যশস্য আত্মসাতের কারণে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে আছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
এ ছাড়া পৃথক কারণ দর্শানোর নোটিশে কেন তাদের চূড়ান্তভাবে অপসারণ করা হবে না তার জবাব ১০ কার্যদিবসের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগে পাঠাতে বলা হয়।