বিদেশে অর্থ পাচারে জড়িতদের বিষয়ে কাজ চলছে: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ নভেম্বর, ২০২০ ২০:২৬
বিদেশে অর্থ পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য তদন্ত সংস্থা কাজ করছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ কথা বলেন।
উল্লেখ্য, হাইকোর্ট রবিবার দেশের বাইরে অর্থ পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের নাম, ঠিকানা ও পাচার করা অর্থে তাদের বিদেশে বাড়ি তৈরিসহ বিস্তারিত তথ্য জানতে চেয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, পররাষ্ট্রসচিবসহ বিবাদীদের আগামী ১৭ ডিসেম্বের মধ্যে ওই সব তথ্য জানাতে বলেছেন হাইকোর্ট।
বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের সচিবের কাছে করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেখছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য তদন্ত সংস্থা এ নিয়ে কাজ করছে। অবশ্য বিষয়টি আজকের মন্ত্রিসভার কোনো আলোচ্য বিষয় ছিল না।
এর আগে ১৮ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছিলেন, রাজনীতিবিদেরা নন, বিদেশে বেশি অর্থ পাচার করেন সরকারি চাকরিজীবীরা।
তিনি বলেন, আমার ধারণা ছিল রাজনীতিবিদদের সংখ্যা বেশি হবে। কিন্তু আমার কাছে যে তথ্য এসেছে, সেটিতে আমি অবাক হয়েছি। সরকারি কর্মচারীদের বাড়িঘর সেখানে বেশি আছে এবং তাদের ছেলেমেয়েরা সেখানে থাকে। আমার কাছে ২৮টি কেস এসেছে এবং এর মধ্যে রাজনীতিবিদ হলেন ৪ জন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ নভেম্বর, ২০২০ ২০:২৬

বিদেশে অর্থ পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য তদন্ত সংস্থা কাজ করছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ কথা বলেন।
উল্লেখ্য, হাইকোর্ট রবিবার দেশের বাইরে অর্থ পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের নাম, ঠিকানা ও পাচার করা অর্থে তাদের বিদেশে বাড়ি তৈরিসহ বিস্তারিত তথ্য জানতে চেয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, পররাষ্ট্রসচিবসহ বিবাদীদের আগামী ১৭ ডিসেম্বের মধ্যে ওই সব তথ্য জানাতে বলেছেন হাইকোর্ট।
বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের সচিবের কাছে করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেখছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য তদন্ত সংস্থা এ নিয়ে কাজ করছে। অবশ্য বিষয়টি আজকের মন্ত্রিসভার কোনো আলোচ্য বিষয় ছিল না।
এর আগে ১৮ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছিলেন, রাজনীতিবিদেরা নন, বিদেশে বেশি অর্থ পাচার করেন সরকারি চাকরিজীবীরা।
তিনি বলেন, আমার ধারণা ছিল রাজনীতিবিদদের সংখ্যা বেশি হবে। কিন্তু আমার কাছে যে তথ্য এসেছে, সেটিতে আমি অবাক হয়েছি। সরকারি কর্মচারীদের বাড়িঘর সেখানে বেশি আছে এবং তাদের ছেলেমেয়েরা সেখানে থাকে। আমার কাছে ২৮টি কেস এসেছে এবং এর মধ্যে রাজনীতিবিদ হলেন ৪ জন।