অবসরের পর বিদেশ-চাকরিতে সরকারের অনুমতি লাগবে না
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৬ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:৪৩
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরের পর বা অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) শুরুর পর বেসরকারি বা কোনো প্রকল্পের চাকরি, কাজ বা ব্যবসা করতে এখন আর সরকারের অনুমতি লাগবে না। বিদেশ যাত্রার ক্ষেত্রেও অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না তাদের।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মূলত ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’–এর নিয়মটিই মনে করিয়ে দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আইনের ৪৯ ও ৫২ নম্বর ধারায় এ বিষয়ে বলা আছে।
আইন অনুযায়ী, চাকরি থেকে অবসরের পর চুক্তিভিত্তিক ছাড়া অন্যদের বৈদেশিক বা বেসরকারি বা কোনো প্রকল্পে চাকরি গ্রহণ, অন্য কোনো পেশা গ্রহণ বা ব্যবসা পরিচালনা এবং বিদেশ যাত্রার জন্য সরকার বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণের প্রয়োজন হবে না।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলছে, চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ বা পিআরএল শুরুর পরও কোনো কোনো কর্মচারী ওই সব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেন। কিন্তু আইন অনুযায়ী, তখন কর্মচারীরা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণমুক্ত থাকেন। ফলে এসব আবেদন নিষ্পত্তিতে শ্রম ও সময়ের অপচয় ঘটছে। এ জন্য আইনের ওই বিধান অনুসরণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর ও সংস্থাকে অনুরোধ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৬ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:৪৩

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরের পর বা অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) শুরুর পর বেসরকারি বা কোনো প্রকল্পের চাকরি, কাজ বা ব্যবসা করতে এখন আর সরকারের অনুমতি লাগবে না। বিদেশ যাত্রার ক্ষেত্রেও অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না তাদের।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মূলত ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’–এর নিয়মটিই মনে করিয়ে দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আইনের ৪৯ ও ৫২ নম্বর ধারায় এ বিষয়ে বলা আছে।
আইন অনুযায়ী, চাকরি থেকে অবসরের পর চুক্তিভিত্তিক ছাড়া অন্যদের বৈদেশিক বা বেসরকারি বা কোনো প্রকল্পে চাকরি গ্রহণ, অন্য কোনো পেশা গ্রহণ বা ব্যবসা পরিচালনা এবং বিদেশ যাত্রার জন্য সরকার বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণের প্রয়োজন হবে না।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলছে, চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ বা পিআরএল শুরুর পরও কোনো কোনো কর্মচারী ওই সব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেন। কিন্তু আইন অনুযায়ী, তখন কর্মচারীরা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণমুক্ত থাকেন। ফলে এসব আবেদন নিষ্পত্তিতে শ্রম ও সময়ের অপচয় ঘটছে। এ জন্য আইনের ওই বিধান অনুসরণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর ও সংস্থাকে অনুরোধ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।