দাবি যত যৌক্তিকই হোক সমাধান আলোচনায়, শাবিপ্রবি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক | ২২ জানুয়ারি, ২০২২ ২০:৩৯
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে শিক্ষকদের প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়েছে। বৈঠক শেষে তিনি জানান, দাবি যত যৌক্তিকই হোক সমাধান আলোচনার মাধ্যমেই করতে হবে।
এ ছাড়া তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন।
শনিবার রাত ৮টার দিকে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীরা অনশন করছে। আমরা চাই তারা অনশন ভেঙে, আলোচনায় বসুক। ক্যাম্পাসে কোন ঘটনার পরে কি ঘটেছে, সেগুলো শিক্ষকেরা জানিয়েছেন। একদিকে যেমন শিক্ষার্থীরা পুলিশের হামলায় আহত হয়েছেন। অন্যদিকে শিক্ষকরাও লাঞ্ছিত হয়েছেন। এটি আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে। তাদের কোনো সমস্যা থাকলে সেটি অবশ্যই আলোচনা করতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছে কোনো অসংগত আচরণ কাম্য বলে মনে করি না।
বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা ক্যাম্পাসের সব ঘটনা শুনলাম। শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানাই। তারা অনশন অবস্থায় যদি আলোচনায় বসতে চায়। তবে, বসুক। আলোচনা করতে হবে।
এ ঘটনায় আরও কারো কোনো ইন্ধন আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তা আমরা জানি না। মূল কথা, শিক্ষার্থীরা অনশন করছে; তাদের স্বাস্থহানি হোক আমরা কোনোভাবেই চাই না।
এ দিকে শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে গণ অনশনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
শিক্ষকদের প্রতিনিধিদলের মধ্যে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি তুলসী কুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুহিবুল আলম, ফিজিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন মো. রাশেদ তালুকদার, অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সেস অনুষদের ডিন আরিফুল ইসলাম ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন খায়রুল ইসলাম।
বৈঠকে আরও ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও ঢাকা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২২ জানুয়ারি, ২০২২ ২০:৩৯

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে শিক্ষকদের প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়েছে। বৈঠক শেষে তিনি জানান, দাবি যত যৌক্তিকই হোক সমাধান আলোচনার মাধ্যমেই করতে হবে।
এ ছাড়া তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন।
শনিবার রাত ৮টার দিকে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীরা অনশন করছে। আমরা চাই তারা অনশন ভেঙে, আলোচনায় বসুক। ক্যাম্পাসে কোন ঘটনার পরে কি ঘটেছে, সেগুলো শিক্ষকেরা জানিয়েছেন। একদিকে যেমন শিক্ষার্থীরা পুলিশের হামলায় আহত হয়েছেন। অন্যদিকে শিক্ষকরাও লাঞ্ছিত হয়েছেন। এটি আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে। তাদের কোনো সমস্যা থাকলে সেটি অবশ্যই আলোচনা করতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছে কোনো অসংগত আচরণ কাম্য বলে মনে করি না।
বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা ক্যাম্পাসের সব ঘটনা শুনলাম। শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানাই। তারা অনশন অবস্থায় যদি আলোচনায় বসতে চায়। তবে, বসুক। আলোচনা করতে হবে।
এ ঘটনায় আরও কারো কোনো ইন্ধন আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তা আমরা জানি না। মূল কথা, শিক্ষার্থীরা অনশন করছে; তাদের স্বাস্থহানি হোক আমরা কোনোভাবেই চাই না।
এ দিকে শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে গণ অনশনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
শিক্ষকদের প্রতিনিধিদলের মধ্যে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি তুলসী কুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুহিবুল আলম, ফিজিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন মো. রাশেদ তালুকদার, অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সেস অনুষদের ডিন আরিফুল ইসলাম ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন খায়রুল ইসলাম।
বৈঠকে আরও ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও ঢাকা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।