জনশুমারি ও গৃহগণনা ১৫ থেকে ২১ জুন
অনলাইন ডেস্ক | ২৩ মে, ২০২২ ০৯:৫১
সারা দেশে আগামী ১৫ থেকে ২১ জুন পর্যন্ত সাতদিনব্যাপী ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণনার তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
গণনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে বাংলাদেশে অবস্থানরত সকল দেশি ও বিদেশি নাগরিক এবং ছয় মাসের কম সময়ের জন্য সাময়িকভাবে বিদেশে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি নাগরিককে।
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ষষ্ঠ এ জনশমারি ও গৃহগণনা কর্মযজ্ঞের বাস্তবায়ন করবে।
সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এবং যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নির্ভুল ও বিশ্বমানের পরিসংখ্যান প্রণয়নে প্রথমবারের মত দেশে ‘ডিজিটাল জনশুমারি’ পরিচালনা হতে যাচ্ছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনশুমারি ও গৃহগণনা হচ্ছে, শুমারি মুহূর্তে ১৪ মে ২০২২ দিবাগত রাত ১২টায় বাংলাদেশে বসবাসরত সকল ব্যক্তিকে গণনাসহ তাদের সম্পর্কে মৌলিক জনমিতিক, আর্থ-সামাজিক ও বাসগৃহ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা।
জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহে বলা হয়, দেশের প্রতিটি খানা ও খানার সদস্যগণকে গণনা করে দেশের মোট জনসংখ্যার হিসাব নিরুপণ করা; দেশের সকল বসতঘর বা বাসগৃহের সংখ্যা নিরুপণ করা; দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের লক্ষ্যে তথ্য সংগ্রহ করা; স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণের জন্য তথ্য সরবরাহ এবং জাতীয় সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তথ্য সরবরাহ করা।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৩ মে, ২০২২ ০৯:৫১

সারা দেশে আগামী ১৫ থেকে ২১ জুন পর্যন্ত সাতদিনব্যাপী ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণনার তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
গণনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে বাংলাদেশে অবস্থানরত সকল দেশি ও বিদেশি নাগরিক এবং ছয় মাসের কম সময়ের জন্য সাময়িকভাবে বিদেশে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি নাগরিককে।
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ষষ্ঠ এ জনশমারি ও গৃহগণনা কর্মযজ্ঞের বাস্তবায়ন করবে।
সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এবং যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নির্ভুল ও বিশ্বমানের পরিসংখ্যান প্রণয়নে প্রথমবারের মত দেশে ‘ডিজিটাল জনশুমারি’ পরিচালনা হতে যাচ্ছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনশুমারি ও গৃহগণনা হচ্ছে, শুমারি মুহূর্তে ১৪ মে ২০২২ দিবাগত রাত ১২টায় বাংলাদেশে বসবাসরত সকল ব্যক্তিকে গণনাসহ তাদের সম্পর্কে মৌলিক জনমিতিক, আর্থ-সামাজিক ও বাসগৃহ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা।
জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহে বলা হয়, দেশের প্রতিটি খানা ও খানার সদস্যগণকে গণনা করে দেশের মোট জনসংখ্যার হিসাব নিরুপণ করা; দেশের সকল বসতঘর বা বাসগৃহের সংখ্যা নিরুপণ করা; দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের লক্ষ্যে তথ্য সংগ্রহ করা; স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণের জন্য তথ্য সরবরাহ এবং জাতীয় সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তথ্য সরবরাহ করা।