হজে গিয়ে আরও এক বাংলাদেশির মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২ জুলাই, ২০২২ ১৪:৫৪
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালনে গিয়ে আরও এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন। তার নাম তপন খন্দকার (৬২)। তিনি ১ জুলাই মারা যান। এ নিয়ে সৌদিতে হজ পালনে গিয়ে ১০ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হলো। এর মধ্যে পুরুষ ৭ জন, নারী ৩ জন।
আজ শনিবার (২ জুলাই) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ম্যানেজমেন্ট পোর্টাল পিলগ্রিমের ডেথ নিউজে এসব তথ্য জানা গেছে।
পিলগ্রিম সূত্রে জানা যায়, তপন খন্দকারের বাড়ি রাজধানী ঢাকার লালবাগ এলাকায়। তার পাসপোর্ট নম্বর EE0540246। তার হজ গাইড বদুজ্জামান, মোনাজ্জেম মসিহুর রহমান।
এর আগে আরও ৯ জন বাংলাদেশি মারা গেছেন। এদের মধ্যে জাহাঙ্গীর কবির (৬০) ১১ জুন, নুরুল আমিন (৬৪) ১৬ জুন, রামুজা বেগম (৫৪) ও মো. হেলাল উদ্দিন মোল্লা (৬৪) ১৭ জুন, আবদুল জলিল খান (৬২) ও বিউটি বেগম (৪৭) ২১ জুন, ২৮ জুন মো. আব্দুল গফুর মিয়া (৬১) এবং ৩০ জুন মো. রফিকুল ইসলাম (৪৭) ও ফাতেমা বেগম (৬০) মারা যান।
সৌদি আরেবের আইন অনুযায়ী, কোন ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২ জুলাই, ২০২২ ১৪:৫৪
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালনে গিয়ে আরও এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন। তার নাম তপন খন্দকার (৬২)। তিনি ১ জুলাই মারা যান। এ নিয়ে সৌদিতে হজ পালনে গিয়ে ১০ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হলো। এর মধ্যে পুরুষ ৭ জন, নারী ৩ জন।
আজ শনিবার (২ জুলাই) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ম্যানেজমেন্ট পোর্টাল পিলগ্রিমের ডেথ নিউজে এসব তথ্য জানা গেছে।
পিলগ্রিম সূত্রে জানা যায়, তপন খন্দকারের বাড়ি রাজধানী ঢাকার লালবাগ এলাকায়। তার পাসপোর্ট নম্বর EE0540246। তার হজ গাইড বদুজ্জামান, মোনাজ্জেম মসিহুর রহমান।
এর আগে আরও ৯ জন বাংলাদেশি মারা গেছেন। এদের মধ্যে জাহাঙ্গীর কবির (৬০) ১১ জুন, নুরুল আমিন (৬৪) ১৬ জুন, রামুজা বেগম (৫৪) ও মো. হেলাল উদ্দিন মোল্লা (৬৪) ১৭ জুন, আবদুল জলিল খান (৬২) ও বিউটি বেগম (৪৭) ২১ জুন, ২৮ জুন মো. আব্দুল গফুর মিয়া (৬১) এবং ৩০ জুন মো. রফিকুল ইসলাম (৪৭) ও ফাতেমা বেগম (৬০) মারা যান।
সৌদি আরেবের আইন অনুযায়ী, কোন ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।