জনগণই একমাত্র ভরসা : ঐক্যফ্রন্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
সরকার বিভিন্ন আসনে প্রার্থীদের নির্বাচনী মাঠ থেকে সরানোর সব ব্যবস্থা করেছে অভিযোগ করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বলেছে, এমন বাস্তবতায় জনগণই তাদের একমাত্র ভরসা। গতকাল বুধবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে ঐক্যফ্রন্টের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলা হয়।
ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণফোরামের যুগ্ম মহাসচিব জগলুল হায়দার আফ্রিক। এতে বলা হয়, ‘ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় হামলা, মামলা, গ্রেপ্তার ও প্রার্থীদের ওপর নৃশংস হামলা জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। এ অবস্থায় ঐক্যফ্রন্টের ভরসা এ দেশের জনগণ তথা ভোটাররা। যারা অতীতে কোনোদিন ভুল করেননি, তারা এবারও ভুল করবেন না। সব ভয়-শঙ্কাকে জয় করে ঐক্যবদ্ধভাবে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে এ দেশের সংগ্রামী মানুষ আগামী ৩০ ডিসেম্বর ভোটযুদ্ধে অংশ নেবেন; ভোটের মাধ্যমে তারা ফিরে পাবেন দেশের মালিকানা।’
দেশজুড়ে হামলার অভিযোগ করে লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, ‘সারা দেশে নানামুখী সাঁড়াশি আক্রমণ ও উসকানির পরও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছে না। এটা ঐক্যফ্রন্টের বিশ্বাস যে, মানুষ অবাধে ভোট প্রয়োগের সুযোগ পেলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, মহাসচিব মোস্তফা মহসিন মন্টু, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

সরকার বিভিন্ন আসনে প্রার্থীদের নির্বাচনী মাঠ থেকে সরানোর সব ব্যবস্থা করেছে অভিযোগ করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বলেছে, এমন বাস্তবতায় জনগণই তাদের একমাত্র ভরসা। গতকাল বুধবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে ঐক্যফ্রন্টের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলা হয়।
ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণফোরামের যুগ্ম মহাসচিব জগলুল হায়দার আফ্রিক। এতে বলা হয়, ‘ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় হামলা, মামলা, গ্রেপ্তার ও প্রার্থীদের ওপর নৃশংস হামলা জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। এ অবস্থায় ঐক্যফ্রন্টের ভরসা এ দেশের জনগণ তথা ভোটাররা। যারা অতীতে কোনোদিন ভুল করেননি, তারা এবারও ভুল করবেন না। সব ভয়-শঙ্কাকে জয় করে ঐক্যবদ্ধভাবে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে এ দেশের সংগ্রামী মানুষ আগামী ৩০ ডিসেম্বর ভোটযুদ্ধে অংশ নেবেন; ভোটের মাধ্যমে তারা ফিরে পাবেন দেশের মালিকানা।’
দেশজুড়ে হামলার অভিযোগ করে লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, ‘সারা দেশে নানামুখী সাঁড়াশি আক্রমণ ও উসকানির পরও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছে না। এটা ঐক্যফ্রন্টের বিশ্বাস যে, মানুষ অবাধে ভোট প্রয়োগের সুযোগ পেলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, মহাসচিব মোস্তফা মহসিন মন্টু, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।