ঠান্ডাজনিত রোগে নবজাতক রোগী বাড়ছে
নয়ন চক্রবর্ত্তী | ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
ফাইল ছবি
শীতের তীব্রতা বাড়ার কারণে নগরীর হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে শিশু ও নবজাতক ওয়ার্ডে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। নিউমোনিয়া এবং ব্রঙ্কিউলাইটিসহ শ্বাসকষ্টজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হওয়া নবজাতকের সংখ্যা বেশি।
শীতের শুরু থেকেই রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। বিগত দুই দিনে চমেক হাসপাতালে ঠা-ার কারণে ভর্তি রয়েছে ১৩৫ নবজাতক ও শিশু। সপ্তাহে ২০০-২৫০ জন শিশু রোগী ভর্তি হলেও এই কয়েক দিনে তীব্র ঠান্ডার প্রকোপে রোগী বাড়ছে বলে গতকাল শুক্রবার দেশ রূপান্তরকে জানান চমেক হাসপাতালের নবজাতক ও শিশু বিভাগের অধ্যাপক ডা. চৌধুরী চিরঞ্জীব বড়–য়া। তিনি বলেন, এসব নবজাতক শিশু সংক্রামক রোগে আক্রান্ত। শীতকালীন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া রোগে আক্রান্ত হয় নবজাতক। জর-সর্দি-কাশি ছাপিয়ে বাড়ছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, অ্যাজমাসহ নানা ধরনের রোগ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার ফলে শিশু নবজাতকরা সহজেই আক্রান্ত হয় শীতকালে।
শেয়ার করুন
নয়ন চক্রবর্ত্তী | ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

শীতের তীব্রতা বাড়ার কারণে নগরীর হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে শিশু ও নবজাতক ওয়ার্ডে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। নিউমোনিয়া এবং ব্রঙ্কিউলাইটিসহ শ্বাসকষ্টজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হওয়া নবজাতকের সংখ্যা বেশি।
শীতের শুরু থেকেই রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। বিগত দুই দিনে চমেক হাসপাতালে ঠা-ার কারণে ভর্তি রয়েছে ১৩৫ নবজাতক ও শিশু। সপ্তাহে ২০০-২৫০ জন শিশু রোগী ভর্তি হলেও এই কয়েক দিনে তীব্র ঠান্ডার প্রকোপে রোগী বাড়ছে বলে গতকাল শুক্রবার দেশ রূপান্তরকে জানান চমেক হাসপাতালের নবজাতক ও শিশু বিভাগের অধ্যাপক ডা. চৌধুরী চিরঞ্জীব বড়–য়া। তিনি বলেন, এসব নবজাতক শিশু সংক্রামক রোগে আক্রান্ত। শীতকালীন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া রোগে আক্রান্ত হয় নবজাতক। জর-সর্দি-কাশি ছাপিয়ে বাড়ছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, অ্যাজমাসহ নানা ধরনের রোগ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার ফলে শিশু নবজাতকরা সহজেই আক্রান্ত হয় শীতকালে।