বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির বার্ষিক সভা
প্রকাশনা খাতকে শিল্প ঘোষণার দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ ০০:০০
প্রকাশনা খাতকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করার জোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি। এ ছাড়া প্রকাশনা ব্যবসাকে কোনো প্রকার আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ না করা এবং বই বিক্রির বিষয়ে অভিন্ন নীতিমালা চান তারা। গতকাল শনিবার দুপুরে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভায় এসব দাবি করেন নেতারা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, প্রকাশকরা হাজার হাজার বছর ধরে জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছেন। মানবসভ্যতার উন্নয়নে মহৎ পেশা। অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও প্রকাশ করে যাচ্ছেন। পুস্তক বিক্রেতারা ব্যবসায়ী হলেও তাদের কাজটা মহৎ। তবে এ পেশায় রাতারাতি ধনী হওয়ার সুযোগ নেই। ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে এগোতে হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, পোশাকের পাশাপাশি পুস্তকও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অংশীদার হতে পারে। এ ছাড়া বইয়ের দোকান যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়, সে বিষয়েও অনুরোধ করেন তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফি বলেন, বইয়ে নির্ভুল প্রিন্টের মাধ্যমে তথ্য উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে আরও অবদান রাখবেন।
এ সময় দেশাত্মবোধে উদ্বুদ্ধ হতেও বলেন তিনি। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন ছোটনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি কায়সার-ই-আলম প্রধান, সহসভাপতি শ্যামল পাল, সহসভাপতি মির্জা আলী আশরাফ, রাজধানী শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন, উপদেষ্টা ওসমান গণি, উপদেষ্টা বাহাউদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ ০০:০০

প্রকাশনা খাতকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করার জোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি। এ ছাড়া প্রকাশনা ব্যবসাকে কোনো প্রকার আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ না করা এবং বই বিক্রির বিষয়ে অভিন্ন নীতিমালা চান তারা। গতকাল শনিবার দুপুরে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভায় এসব দাবি করেন নেতারা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, প্রকাশকরা হাজার হাজার বছর ধরে জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছেন। মানবসভ্যতার উন্নয়নে মহৎ পেশা। অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও প্রকাশ করে যাচ্ছেন। পুস্তক বিক্রেতারা ব্যবসায়ী হলেও তাদের কাজটা মহৎ। তবে এ পেশায় রাতারাতি ধনী হওয়ার সুযোগ নেই। ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে এগোতে হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, পোশাকের পাশাপাশি পুস্তকও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অংশীদার হতে পারে। এ ছাড়া বইয়ের দোকান যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়, সে বিষয়েও অনুরোধ করেন তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফি বলেন, বইয়ে নির্ভুল প্রিন্টের মাধ্যমে তথ্য উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে আরও অবদান রাখবেন।
এ সময় দেশাত্মবোধে উদ্বুদ্ধ হতেও বলেন তিনি। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন ছোটনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি কায়সার-ই-আলম প্রধান, সহসভাপতি শ্যামল পাল, সহসভাপতি মির্জা আলী আশরাফ, রাজধানী শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন, উপদেষ্টা ওসমান গণি, উপদেষ্টা বাহাউদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ।