বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু
৬ দিনে ১ কোটির বেশি মানুষকে করোনার টিকা
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৮ নভেম্বর, ২০২১ ০০:০০
সারা দেশের কমিউনিটি ক্লিনিকে করোনার টিকা দিতে বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু করেছে সরকার। গতকাল শনিবার শুরু হয়ে এই বিশেষ টিকাদান কর্মসূচি চলবে আগামী ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় দেশের ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে গড়ে ১ হাজার করে ১ কোটি ৩০ লাখ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। টিকা পেতে কেন্দ্রে নিবন্ধনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ সময় জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে। এছাড়া আগে নিবন্ধিতরাও টিকা পাবেন।
এর আগে ৫-১২ নভেম্বর প্রথম দফায় কমিউনিটি ক্লিনিকে টিকা দেওয়া হয়। সে সময় প্রতিটি ক্লিনিকে গড়ে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনার টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ডা. শামসুল হক বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে সারা দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে এই বিশেষ ক্যাম্পেইন। যেসব এলাকায় এখনো ৪০ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় আসেনি, এবার সেসব এলাকায় বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে।
এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেশে প্রায় ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক এখন চালু আছে। প্রতিটি ক্লিনিকে ৫-১২ নভেম্বরের মধ্যে গড়ে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সে সময় কমিউনিটি ক্লিনিকে সিনোফার্মের টিকা দেওয়া হয়। কমিউনিটি ক্লিনিকে টিকা দেওয়ার এই বিশেষ ক্যাম্পেইনের আগে আরও দুটি ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। প্রথম ক্যাম্পেইনের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছিল ৭ আগস্ট। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছিল ৭ সেপ্টেম্বর।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৮ নভেম্বর, ২০২১ ০০:০০

সারা দেশের কমিউনিটি ক্লিনিকে করোনার টিকা দিতে বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু করেছে সরকার। গতকাল শনিবার শুরু হয়ে এই বিশেষ টিকাদান কর্মসূচি চলবে আগামী ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় দেশের ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে গড়ে ১ হাজার করে ১ কোটি ৩০ লাখ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। টিকা পেতে কেন্দ্রে নিবন্ধনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ সময় জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে। এছাড়া আগে নিবন্ধিতরাও টিকা পাবেন।
এর আগে ৫-১২ নভেম্বর প্রথম দফায় কমিউনিটি ক্লিনিকে টিকা দেওয়া হয়। সে সময় প্রতিটি ক্লিনিকে গড়ে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনার টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ডা. শামসুল হক বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে সারা দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে এই বিশেষ ক্যাম্পেইন। যেসব এলাকায় এখনো ৪০ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় আসেনি, এবার সেসব এলাকায় বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে।
এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেশে প্রায় ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক এখন চালু আছে। প্রতিটি ক্লিনিকে ৫-১২ নভেম্বরের মধ্যে গড়ে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সে সময় কমিউনিটি ক্লিনিকে সিনোফার্মের টিকা দেওয়া হয়। কমিউনিটি ক্লিনিকে টিকা দেওয়ার এই বিশেষ ক্যাম্পেইনের আগে আরও দুটি ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। প্রথম ক্যাম্পেইনের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছিল ৭ আগস্ট। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছিল ৭ সেপ্টেম্বর।