সিগারেট খেয়ে টাকা দেননি রাজকন্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৪:২১
স্বাধীন জীবন-যাপনে লুইসের বেশ পরিচিতি ছিল।
তিনি রাজকুমারী। তাও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের। নেশা ছিল সিগারেটের। সেটি খেয়ে টাকা বাকি পড়ে! প্রকাশিত একটি নথি থেকে জানা গেছে, মারা যাওয়ার আগে লন্ডনের এক দোকানের কাছে ১৫ শিলিং বাকি ছিল তার। খবর বিবিসি’র।
রাজকুমারী লুইস। ব্রিটেনের মহারানি ভিক্টোরিয়ার চতুর্থ মেয়ে। ১৯৩৯ সালে ৯১ বছর বয়সে মারা যান তিনি। সিগারেটের টাকা বাকি পড়ে বাকিংহাম প্যালেসের সেন্ট জেমস প্যালেসে।
যুক্তরাজ্যের কিউতে বছরের শুরুতে জাতীয় আর্কাইভ থেকে লুইসের প্রদেশের কিছু নথি প্রকাশ করা হয়। সেখানেই এসব তথ্য রয়েছে।
ইতিহাসবিদরা বলছেন, ব্যক্তিগত নথির এমন প্রকাশ ‘খুবই অস্বাভাবিক’। কারণ এগুলো সাধারণত ‘সিলগালা’ করা থাকে।
রাজকুমারী লুইস রানি ভিক্টোরিয়া এবং রাজা আলবার্টের ষষ্ঠ সন্তান। মেয়েদের মধ্যে চতুর্থ। স্বাধীন জীবন-যাপনে তার বেশ পরিচিতি ছিল।
যুক্তরাজ্যে এক সময় পাউন্ডকে শিলিং বলা হতো। রাজকুমারী যে পরিমাণ শিলিং বাকি রাখেন, তা দিয়ে ওই সময়ের বিখ্যাত ব্রান্ড ‘প্লেয়ার’ অথবা ‘উডবাইনে’র ৩০০ সিগারেট কেনা যেত।
প্রকাশিত নথি থেকে জানা যায়নি রাজকুমারী কোনটি খেতেন। তার আত্মজীবনীর লেখিকা লুসিন্দা হকসলে জানিয়েছেন, লুইস পুরোদস্তুর পাকা ধূমপায়ী ছিলেন। কিন্তু কখনোই সেটি প্রকাশ্যে আনতেন না। কারণ তার মা এই অভ্যাসের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৪:২১

তিনি রাজকুমারী। তাও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের। নেশা ছিল সিগারেটের। সেটি খেয়ে টাকা বাকি পড়ে! প্রকাশিত একটি নথি থেকে জানা গেছে, মারা যাওয়ার আগে লন্ডনের এক দোকানের কাছে ১৫ শিলিং বাকি ছিল তার। খবর বিবিসি’র।
রাজকুমারী লুইস। ব্রিটেনের মহারানি ভিক্টোরিয়ার চতুর্থ মেয়ে। ১৯৩৯ সালে ৯১ বছর বয়সে মারা যান তিনি। সিগারেটের টাকা বাকি পড়ে বাকিংহাম প্যালেসের সেন্ট জেমস প্যালেসে।
যুক্তরাজ্যের কিউতে বছরের শুরুতে জাতীয় আর্কাইভ থেকে লুইসের প্রদেশের কিছু নথি প্রকাশ করা হয়। সেখানেই এসব তথ্য রয়েছে।
ইতিহাসবিদরা বলছেন, ব্যক্তিগত নথির এমন প্রকাশ ‘খুবই অস্বাভাবিক’। কারণ এগুলো সাধারণত ‘সিলগালা’ করা থাকে।
রাজকুমারী লুইস রানি ভিক্টোরিয়া এবং রাজা আলবার্টের ষষ্ঠ সন্তান। মেয়েদের মধ্যে চতুর্থ। স্বাধীন জীবন-যাপনে তার বেশ পরিচিতি ছিল।
যুক্তরাজ্যে এক সময় পাউন্ডকে শিলিং বলা হতো। রাজকুমারী যে পরিমাণ শিলিং বাকি রাখেন, তা দিয়ে ওই সময়ের বিখ্যাত ব্রান্ড ‘প্লেয়ার’ অথবা ‘উডবাইনে’র ৩০০ সিগারেট কেনা যেত।
প্রকাশিত নথি থেকে জানা যায়নি রাজকুমারী কোনটি খেতেন। তার আত্মজীবনীর লেখিকা লুসিন্দা হকসলে জানিয়েছেন, লুইস পুরোদস্তুর পাকা ধূমপায়ী ছিলেন। কিন্তু কখনোই সেটি প্রকাশ্যে আনতেন না। কারণ তার মা এই অভ্যাসের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন।