৩৫ বছর বয়সে ২৫০ কোটির মালিক, যা বলছেন এখন
অনলাইন ডেস্ক | ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ ১৪:৫৯
ধনী হতে কে না চাই। ধনী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ার পর সেই জীবন থেকে মুক্তি পেতে চাওয়া লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
তবে ব্রিটেনের এক নাগরিক নিজের নাম না প্রকাশ করে তার এই উপলব্ধির কথা ব্যক্ত করেছেন।
৩৫ বছর বয়সেই এত টাকা উপার্জন করেছেন যে এখন সেই জীবন থেকে মুক্তি পেতে চাইছেন। কোটিপতি হওয়া সত্ত্বেও সেই জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে এসেছে। তাই আগের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, কোটিপতি হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে বিটকয়েন। ২০১৪-তে ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। তারপর থেকেই ডিজিটাল মুদ্রায় বিনিয়োগ করা শুরু করেন। দেড় বছরের মধ্যে তার স়ঞ্চয়ের পুরো টাকাটাই বিনিয়োগ করেন। ২০১৭-তে ২০ লাখ পাউন্ড (ভারতীয় মুদ্রায় ২০ কোটি টাকা) লাভ হয় তার। ২০১৯-এ ডিজিটাল মুদ্রা থেকে ২.৬ কোটি পাউন্ড (ভারতীয় মুদ্রায় ২৬৩ কোটি টাকা) আয় করেন। জীবনের সব শখ স্বাচ্ছন্দ্য মিটিয়েও এই বিপুল পরিমাণ টাকা শেষ করতে না পেরে বিরক্ত হয়ে উঠেছেন তিনি।
একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে একটি সংস্থায় মাসিক ২৫ লাখ টাকা বেতনে কাজ করতেন তিনি। বেতনের বেশির ভাগ টাকাই সঞ্চয় করতেন। ১০ বছর কাজ করার পর চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরিজীবনে বিপুল টাকার মালিক এবং ঐশ্বর্যের স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু যখন কোটি কোটি টাকার মালিক হলেন, তখন বলছেন, এই বিপুল পরিমাণ টাকা তার জীবনে একঘেয়েমি এনে দিয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ ১৪:৫৯

ধনী হতে কে না চাই। ধনী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ার পর সেই জীবন থেকে মুক্তি পেতে চাওয়া লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
তবে ব্রিটেনের এক নাগরিক নিজের নাম না প্রকাশ করে তার এই উপলব্ধির কথা ব্যক্ত করেছেন।
৩৫ বছর বয়সেই এত টাকা উপার্জন করেছেন যে এখন সেই জীবন থেকে মুক্তি পেতে চাইছেন। কোটিপতি হওয়া সত্ত্বেও সেই জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে এসেছে। তাই আগের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, কোটিপতি হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে বিটকয়েন। ২০১৪-তে ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। তারপর থেকেই ডিজিটাল মুদ্রায় বিনিয়োগ করা শুরু করেন। দেড় বছরের মধ্যে তার স়ঞ্চয়ের পুরো টাকাটাই বিনিয়োগ করেন। ২০১৭-তে ২০ লাখ পাউন্ড (ভারতীয় মুদ্রায় ২০ কোটি টাকা) লাভ হয় তার। ২০১৯-এ ডিজিটাল মুদ্রা থেকে ২.৬ কোটি পাউন্ড (ভারতীয় মুদ্রায় ২৬৩ কোটি টাকা) আয় করেন। জীবনের সব শখ স্বাচ্ছন্দ্য মিটিয়েও এই বিপুল পরিমাণ টাকা শেষ করতে না পেরে বিরক্ত হয়ে উঠেছেন তিনি।
একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে একটি সংস্থায় মাসিক ২৫ লাখ টাকা বেতনে কাজ করতেন তিনি। বেতনের বেশির ভাগ টাকাই সঞ্চয় করতেন। ১০ বছর কাজ করার পর চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরিজীবনে বিপুল টাকার মালিক এবং ঐশ্বর্যের স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু যখন কোটি কোটি টাকার মালিক হলেন, তখন বলছেন, এই বিপুল পরিমাণ টাকা তার জীবনে একঘেয়েমি এনে দিয়েছে।