সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে সন্দিহান ড. মোশাররফ
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি | ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৩:৫৭
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
শুক্রবার কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা সদরে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এই সন্দেহ প্রকাশ করেন।
ড. মোশাররফ বলেন, “নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে। রিটার্নিং অফিসার কোনো আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না- এ বিষয়ে আমরা সন্দিহান।”
এসময় দেশে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ড. মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-১ ও ২ আসনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী। সরকারি দলের প্রার্থীরা প্রতিনিয়তই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
দেশের ‘শৃঙ্খলিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিহার্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, “জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সাংবাদিকদের ভূমিকার গৌরবোজ্জ্বল অতীত রয়েছে। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে অতীতের ন্যায় বর্তমানেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সাংবাদিকদের সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।”
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এই নেতার অভিযোগ, “এই সরকারের শাসনামলে কোনো নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে সরকার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।”
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি | ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৩:৫৭

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
শুক্রবার কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা সদরে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এই সন্দেহ প্রকাশ করেন।
ড. মোশাররফ বলেন, “নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে। রিটার্নিং অফিসার কোনো আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না- এ বিষয়ে আমরা সন্দিহান।”
এসময় দেশে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ড. মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-১ ও ২ আসনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী। সরকারি দলের প্রার্থীরা প্রতিনিয়তই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
দেশের ‘শৃঙ্খলিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিহার্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, “জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সাংবাদিকদের ভূমিকার গৌরবোজ্জ্বল অতীত রয়েছে। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে অতীতের ন্যায় বর্তমানেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সাংবাদিকদের সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।”
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এই নেতার অভিযোগ, “এই সরকারের শাসনামলে কোনো নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে সরকার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।”