হঠাৎ পুড়ে গেলে
| ২০ নভেম্বর, ২০১৯ ০০:০০
প্রতিদিন রান্নার কাজ করতে গিয়ে একটু অসাবধানতায় হাত পুড়ে যেতে পারে। আর পুড়ে যাওয়ার পরে জ্বালাপোড়া করা ছাড়াও ক্ষত শুকিয়ে গেলেও দাগ থেকে যায় অনেক সময়। পোড়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি সঠিকভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া যায় তাহলে আর জ্বালাপোড়া বা দাগের ভয় থাকে না।
অ্যালোভেরা জেল : অ্যালোভেরা পাতা কেটে এর থেকে জেল বের করে নিয়ে পোড়া স্থানে লাগান। জেলের সঙ্গে এক চা চামচ হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়ে পুড়ে যাওয়া স্থানে লাগালে জ্বালাপোড়া দ্রুত কমে যাবে।
নারকেল তেল : এক চা চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে পোড়া দাগের স্থানে লাগান। নারকেল তেলে ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি অ্যাসিড, লাউরিক অ্যাসিড থাকায় ত্বকের জ্বালাপোড়া রোধ করে থাকে।
আলু : কয়েক টুকরো আলু কেটে পোড়া জায়গায় তার রস ভালো করে লাগিয়ে নিন।
মধু : মধুতে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান আছে যা ত্বকের পুড়ে যাওয়া অংশে জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে। পোড়া স্থানে মধু লাগিয়ে ব্যান্ডেজ দিয়ে পুরো জায়গাটা পেঁচিয়ে রাখুন। এই ব্যান্ডেজ দিনে তিন-চার বার পরিবর্তন করতে হবে।
ভিনেগার : ভিনেগার এবং অ্যাপেল সিডর ভিনেগার সমান পরিমাণের পানির সঙ্গে মিশিয়ে পোড়া স্থানে লাগিয়ে নিলে আরাম মিলবে। কিছুক্ষণ পর ভিনেগার ভেজানো কাপড় দিয়ে পোড়া স্থানটি পেঁচিয়ে রাখুন। দিনে কয়েকবার এটি পরিবর্তন করুন।
দেহের পুড়ে যাওয়া অংশে ১০-১৫ মিনিট পর্যন্ত পানি ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন ব্যবহার করা পানি যেন খুব ঠাণ্ডা না হয়। পুড়ে যাওয়া স্থানে বরফ মাসাজ করা থেকে বিরত থাকুন। বরফের কারণে পুড়ে যাওয়া অংশের টিস্যু নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
শেয়ার করুন
| ২০ নভেম্বর, ২০১৯ ০০:০০

প্রতিদিন রান্নার কাজ করতে গিয়ে একটু অসাবধানতায় হাত পুড়ে যেতে পারে। আর পুড়ে যাওয়ার পরে জ্বালাপোড়া করা ছাড়াও ক্ষত শুকিয়ে গেলেও দাগ থেকে যায় অনেক সময়। পোড়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি সঠিকভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া যায় তাহলে আর জ্বালাপোড়া বা দাগের ভয় থাকে না।
অ্যালোভেরা জেল : অ্যালোভেরা পাতা কেটে এর থেকে জেল বের করে নিয়ে পোড়া স্থানে লাগান। জেলের সঙ্গে এক চা চামচ হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়ে পুড়ে যাওয়া স্থানে লাগালে জ্বালাপোড়া দ্রুত কমে যাবে।
নারকেল তেল : এক চা চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে পোড়া দাগের স্থানে লাগান। নারকেল তেলে ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি অ্যাসিড, লাউরিক অ্যাসিড থাকায় ত্বকের জ্বালাপোড়া রোধ করে থাকে।
আলু : কয়েক টুকরো আলু কেটে পোড়া জায়গায় তার রস ভালো করে লাগিয়ে নিন।
মধু : মধুতে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান আছে যা ত্বকের পুড়ে যাওয়া অংশে জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে। পোড়া স্থানে মধু লাগিয়ে ব্যান্ডেজ দিয়ে পুরো জায়গাটা পেঁচিয়ে রাখুন। এই ব্যান্ডেজ দিনে তিন-চার বার পরিবর্তন করতে হবে।
ভিনেগার : ভিনেগার এবং অ্যাপেল সিডর ভিনেগার সমান পরিমাণের পানির সঙ্গে মিশিয়ে পোড়া স্থানে লাগিয়ে নিলে আরাম মিলবে। কিছুক্ষণ পর ভিনেগার ভেজানো কাপড় দিয়ে পোড়া স্থানটি পেঁচিয়ে রাখুন। দিনে কয়েকবার এটি পরিবর্তন করুন।
দেহের পুড়ে যাওয়া অংশে ১০-১৫ মিনিট পর্যন্ত পানি ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন ব্যবহার করা পানি যেন খুব ঠাণ্ডা না হয়। পুড়ে যাওয়া স্থানে বরফ মাসাজ করা থেকে বিরত থাকুন। বরফের কারণে পুড়ে যাওয়া অংশের টিস্যু নষ্ট হয়ে যেতে পারে।