অনিচ্ছাকৃত চুক্তিতে স্বাক্ষর ইউটিউব কর্মীদের
ইউটিউবে আমরা যে কনটেন্টগুলো দেখি, সেগুলো যাচাই-বাছাইয়ের কাজ করেন চুক্তিভিত্তিক কর্মীরা। তাদের কনটেন্ট মডারেটর বলা হয়। নিয়মিত কাজের বাইরে এবার কর্মীদের কাছে পাঠানো হয়েছে নতুন একটি চুক্তিপত্র। তাতে বলা হয়েছে, তারা যে কাজটি করছেন, তাতে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি এবং পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিস-অর্ডারের (পিটিএসডি) কারণ হতে পারে। অভিযোগ উঠেছে, এই চুক্তিপত্রে কর্মীদের জোর করে স্বাক্ষর করানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ইউটিউবের কনটেন্ট যাচাইকরণের দায়িত্বে আছে ‘অ্যাকসেন’ নামের প্রতিষ্ঠান। গত ২০ জানুয়ারি, প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের কাছে এমন একটি চুক্তিপত্র পাঠানো হয়েছে। চুক্তিপত্রের শেষ অংশে বলা হয়েছে, কর্মীদের ‘অনুপযুক্ত’ ভিডিও পর্যালোচনা করতে হতে পারে, যা পিটিএসডির কারণ হতে পারে।’ বিষয়টি নিয়ে জানানো হয়েছে ‘দ্য ভার্জ’ সংবাদপত্রে।
ইউটিউব থেকে বিষয়টি স্বীকার করা হয়নি। তারা জানিয়েছে, অ্যাকসেনচারে যে নথিটি পাঠানো হয়েছে, তাতে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেওয়া ছিল না। ইউটিউবের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফরম নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হয় মডারেটরদের। এই বিষয়ে কোন কর্মীদের সঙ্গে আমরা কাজ করব তা নির্বাচন করা হয় খুব সতর্কতার সঙ্গে। আর তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধাও দেওয়া হয়।
শেয়ার করুন

ইউটিউবে আমরা যে কনটেন্টগুলো দেখি, সেগুলো যাচাই-বাছাইয়ের কাজ করেন চুক্তিভিত্তিক কর্মীরা। তাদের কনটেন্ট মডারেটর বলা হয়। নিয়মিত কাজের বাইরে এবার কর্মীদের কাছে পাঠানো হয়েছে নতুন একটি চুক্তিপত্র। তাতে বলা হয়েছে, তারা যে কাজটি করছেন, তাতে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি এবং পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিস-অর্ডারের (পিটিএসডি) কারণ হতে পারে। অভিযোগ উঠেছে, এই চুক্তিপত্রে কর্মীদের জোর করে স্বাক্ষর করানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ইউটিউবের কনটেন্ট যাচাইকরণের দায়িত্বে আছে ‘অ্যাকসেন’ নামের প্রতিষ্ঠান। গত ২০ জানুয়ারি, প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের কাছে এমন একটি চুক্তিপত্র পাঠানো হয়েছে। চুক্তিপত্রের শেষ অংশে বলা হয়েছে, কর্মীদের ‘অনুপযুক্ত’ ভিডিও পর্যালোচনা করতে হতে পারে, যা পিটিএসডির কারণ হতে পারে।’ বিষয়টি নিয়ে জানানো হয়েছে ‘দ্য ভার্জ’ সংবাদপত্রে।
ইউটিউব থেকে বিষয়টি স্বীকার করা হয়নি। তারা জানিয়েছে, অ্যাকসেনচারে যে নথিটি পাঠানো হয়েছে, তাতে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেওয়া ছিল না। ইউটিউবের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফরম নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হয় মডারেটরদের। এই বিষয়ে কোন কর্মীদের সঙ্গে আমরা কাজ করব তা নির্বাচন করা হয় খুব সতর্কতার সঙ্গে। আর তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধাও দেওয়া হয়।