চকলেটেই কমবে ওজন
সব বয়সীর জন্য চকলেট পছন্দের খাবার হলেও ওজন বেড়ে যাবে এই আশঙ্কায় এটি খেতে মানা করা হয়। তবে নিয়ম মেনে খেলে চকলেটেই কমতে পারে ওজন
সুইট ক্রেভিং কমায়
মাঝেমধ্যে মিষ্টি বা চকলেটের জন্য সুইট ক্রেভিং হতে পারে। ক্রেভিং হলে যদি সঙ্গে সঙ্গে মিষ্টিজাতীয় কিছু না খান, তবে দেখা যাবে যেদিন খাচ্ছেন সেদিন হয়তো খাওয়ার পরিমাণ বেশি হয়ে যাচ্ছে। আর শরীরে চর্বি জমানোর জন্য এটি ভীষণভাবে দায়ী। তাই মিষ্টি খেতে ইচ্ছা হলে এক টুকরো চকলেট মুখে পুরে ফেলুন। এতে ক্রেভিংও কমবে, ওজন বাড়ার আশঙ্কাও থাকবে না।
শরীরের ফ্যাট কমায়
চকলেট ওজন বাড়ায় এ তথ্য সবাই জানলেও গবেষণা কিন্তু জানাচ্ছে ডার্ক চকলেট কোলেস্টেরল কমায়, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং সেই সঙ্গে ওজনও নিয়ন্ত্রণেই থাকে।
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে
শরীরে যখন শর্করাযুক্ত কোনো খাবার প্রবেশ করে, তখন দেহে ঘ্রেলিন হরমোনের উৎপত্তি হয়। এই হরমোনের কারণে ক্ষুধাও বৃদ্ধি পায়। যার কারণে আমরা বেশি খেয়ে ফেলি। শরীরে ইনসুলিন ঠিকমতো তৈরি না হলেই তখন সুগার হয়। ডার্ক চকলেট খেলে শরীরের ইনসুলিন ক্ষরণ ঠিক থাকে। ফলে ক্ষুধাও থাকে নিয়ন্ত্রিত।
স্ট্রেস কমায়
স্ট্রেস হলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, ফলে ক্ষুধাও লাগে বেশি। নিজেদের অজান্তেই হয়তো বেশি খাওয়া হয়ে যায়। এক টুকরো চকলেট এই মানসিক চাপ কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। কারণ ডার্ক চকলেট মস্তিষ্কের এন্ড্রোফিনের ক্ষরণও নিয়ন্ত্রণে রাখে, যা স্ট্রেস, ক্লান্সি ও অ্যাংসাইটির সঙ্গে শরীরকে লড়াই করতে সাহায্য করে।
শেয়ার করুন

সব বয়সীর জন্য চকলেট পছন্দের খাবার হলেও ওজন বেড়ে যাবে এই আশঙ্কায় এটি খেতে মানা করা হয়। তবে নিয়ম মেনে খেলে চকলেটেই কমতে পারে ওজন
সুইট ক্রেভিং কমায়
মাঝেমধ্যে মিষ্টি বা চকলেটের জন্য সুইট ক্রেভিং হতে পারে। ক্রেভিং হলে যদি সঙ্গে সঙ্গে মিষ্টিজাতীয় কিছু না খান, তবে দেখা যাবে যেদিন খাচ্ছেন সেদিন হয়তো খাওয়ার পরিমাণ বেশি হয়ে যাচ্ছে। আর শরীরে চর্বি জমানোর জন্য এটি ভীষণভাবে দায়ী। তাই মিষ্টি খেতে ইচ্ছা হলে এক টুকরো চকলেট মুখে পুরে ফেলুন। এতে ক্রেভিংও কমবে, ওজন বাড়ার আশঙ্কাও থাকবে না।
শরীরের ফ্যাট কমায়
চকলেট ওজন বাড়ায় এ তথ্য সবাই জানলেও গবেষণা কিন্তু জানাচ্ছে ডার্ক চকলেট কোলেস্টেরল কমায়, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং সেই সঙ্গে ওজনও নিয়ন্ত্রণেই থাকে।
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে
শরীরে যখন শর্করাযুক্ত কোনো খাবার প্রবেশ করে, তখন দেহে ঘ্রেলিন হরমোনের উৎপত্তি হয়। এই হরমোনের কারণে ক্ষুধাও বৃদ্ধি পায়। যার কারণে আমরা বেশি খেয়ে ফেলি। শরীরে ইনসুলিন ঠিকমতো তৈরি না হলেই তখন সুগার হয়। ডার্ক চকলেট খেলে শরীরের ইনসুলিন ক্ষরণ ঠিক থাকে। ফলে ক্ষুধাও থাকে নিয়ন্ত্রিত।
স্ট্রেস কমায়
স্ট্রেস হলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, ফলে ক্ষুধাও লাগে বেশি। নিজেদের অজান্তেই হয়তো বেশি খাওয়া হয়ে যায়। এক টুকরো চকলেট এই মানসিক চাপ কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। কারণ ডার্ক চকলেট মস্তিষ্কের এন্ড্রোফিনের ক্ষরণও নিয়ন্ত্রণে রাখে, যা স্ট্রেস, ক্লান্সি ও অ্যাংসাইটির সঙ্গে শরীরকে লড়াই করতে সাহায্য করে।