ভুট্টার পুষ্টিগুণ
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ভুট্টা শুধু খেতেই সুস্বাদু নয়, নিয়মিত এটি খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি মেলে। জেনে নিন ভুট্টার পুষ্টিমান ও উপকারিতা সম্পর্কে-ওজন নিয়ন্ত্রণ : ভুট্টা সাধারণত রোস্ট বা স্টেম করে খাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন খেলেও ওজন বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে দুশ্চিন্তা করতে হয় না। চাইলে ভুট্টা মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গ্রিল করেও খেতে পারেন।
পরিপাকতন্ত্রের সুস্থতা : আঁশে ভরা ভুট্টায় আছে বায়োফ্লাভোনয়েডস ও ক্যারোটিনয়েডসের মতো প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরকে সুস্থ রাখে। পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখতে এটি বেশ উপকারী। এ ছাড়া এতে উপস্থিত ফাইবার, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে।
ক্যানসারের সম্ভাবনা হ্রাস : ভুট্টায় থাকা ফেরুলিক অ্যাসিড ব্রেস্ট এবং লিভারে থাকা টিউমারের আকার কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফ্ল্যাভানয়েড থাকে ভুট্টায়, যা ক্যানসারের কোষগুলোকে বাড়তে দেয় না।
রক্তস্বল্পতায় : ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ভিটামিন-বি ১২ থাকে, যা নতুন রক্তকোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
শরীরে শক্তি সঞ্চার : প্রচুর শর্করা থাকে বলে দীর্ঘ ও স্বল্প মেয়াদে শরীরে শক্তি জোগাতে পারে। মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক কার্যক্রমে সহায়ক। এক কাপ ভুট্টায় ২৯ গ্রাম শর্করা থাকে। অ্যাথলেটদের জন্য ভুট্টা উপকারী। ব্যায়াম শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে ভুট্টা খাওয়া উচিত।
উচ্চ রক্তচাপে : ভুট্টায় রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়।
আর্থ্রাইটিসের ব্যথায় : জিংক, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন থাকে ভুট্টায়। তাই ভুট্টা যত খাবেন, এই মিনারেলগুলো আপনার শরীরে পৌঁছে যাবে। আর এগুলোই আপনার আর্থ্রাইটিসের ব্যথা অনেকটা কমিয়ে দিতে পারে।
শেয়ার করুন

প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ভুট্টা শুধু খেতেই সুস্বাদু নয়, নিয়মিত এটি খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি মেলে। জেনে নিন ভুট্টার পুষ্টিমান ও উপকারিতা সম্পর্কে-ওজন নিয়ন্ত্রণ : ভুট্টা সাধারণত রোস্ট বা স্টেম করে খাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন খেলেও ওজন বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে দুশ্চিন্তা করতে হয় না। চাইলে ভুট্টা মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গ্রিল করেও খেতে পারেন।
পরিপাকতন্ত্রের সুস্থতা : আঁশে ভরা ভুট্টায় আছে বায়োফ্লাভোনয়েডস ও ক্যারোটিনয়েডসের মতো প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরকে সুস্থ রাখে। পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখতে এটি বেশ উপকারী। এ ছাড়া এতে উপস্থিত ফাইবার, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে।
ক্যানসারের সম্ভাবনা হ্রাস : ভুট্টায় থাকা ফেরুলিক অ্যাসিড ব্রেস্ট এবং লিভারে থাকা টিউমারের আকার কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফ্ল্যাভানয়েড থাকে ভুট্টায়, যা ক্যানসারের কোষগুলোকে বাড়তে দেয় না।
রক্তস্বল্পতায় : ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ভিটামিন-বি ১২ থাকে, যা নতুন রক্তকোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
শরীরে শক্তি সঞ্চার : প্রচুর শর্করা থাকে বলে দীর্ঘ ও স্বল্প মেয়াদে শরীরে শক্তি জোগাতে পারে। মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক কার্যক্রমে সহায়ক। এক কাপ ভুট্টায় ২৯ গ্রাম শর্করা থাকে। অ্যাথলেটদের জন্য ভুট্টা উপকারী। ব্যায়াম শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে ভুট্টা খাওয়া উচিত।
উচ্চ রক্তচাপে : ভুট্টায় রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়।
আর্থ্রাইটিসের ব্যথায় : জিংক, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন থাকে ভুট্টায়। তাই ভুট্টা যত খাবেন, এই মিনারেলগুলো আপনার শরীরে পৌঁছে যাবে। আর এগুলোই আপনার আর্থ্রাইটিসের ব্যথা অনেকটা কমিয়ে দিতে পারে।