স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে
যতই প্রযুক্তির উন্নতি হচ্ছে ততই বাড়ছে বিড়ম্বনা। হ্যাকারদের জন্য কোনো কিছুই এখন নিরাপদ নয়। হ্যাকিংয়ের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে স্মার্টফোন। কখনো ম্যালওয়্যারের আক্রমণ তো কখনো স্ক্যামারদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধের মোবাইলটি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাক হয়ে যাবে।
ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে নিচ্ছে। আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্টগুলো হ্যাক করে ব্যক্তিগত ইমেজ নষ্ট করছে। প্রতারণা করছে আপনার পরিচিত মানুষের সঙ্গে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে হ্যাকারদের হাত থেকে আপনার স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখবেন
স্মার্টফোন কোম্পানিই ফোন বিক্রি করার আগে নিজেদের কিছু অ্যাপ ফোনে ইনস্টল করে দেয়। অথচ কাজের ক্ষেত্রে তা কখনো ব্যবহার করাই হয় না। শুধু ফোনের স্টোরেজ, র্যাম আর ব্যাটারি খরচ করে অ্যাপগুলো। কিছু ক্ষেত্রে এগুলো ডিলিট করলে মোবাইল আনস্টেবল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই সেটিংসে গিয়ে অ্যাপগুলোকে ডিসেবেল করে রাখতে পারেন।
স্মার্টফোন কেনার পরই গুগলের ফাইন্ড ডিভাইস পরিষেবা অন করে রাখুন। তাহলে মোবাইল হারালে তা ট্র্যাক করা সম্ভব হবে।
মাঝেমধ্যে গুগল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। দীর্ঘদিন এক পাসওয়ার্ড ব্যবহার কিংবা ‘রিমেমবার মি’ অপশন অন করে রাখা একেবারেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। পাসওয়ার্ড বদলে ফেললে অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত থাকে।
গুগল প্লে-স্টোর ছাড়া অন্য কোনো সোর্স থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে একটি অ্যাপ প্লে-স্টোরে ঠাঁই পায়। তাই তা অনেক বেশি সুরক্ষিত। আর অজানা সোর্স থেকে থার্ড পার্টি অ্যাপ ফোনে ঢুকলে বিপদ কড়া নাড়তেই পারে।
অ্যাপ ডাউনলোড করার আগে প্রত্যেক সময় স্ক্রিনে ভেসে ওঠে একটি শর্তাবলির পেজ। বেশির ভাগ সময়ই তা না পড়ে ‘অ্যাক্সেপ্ট’ অপশনে টিক দিয়ে দেন ইউজাররা। শর্তাবলি পড়ে নিলে কিন্তু অনেক বিপদ এড়ানো সম্ভব হবে।
পুরনো যে অ্যাপগুলো এখন আর কাজে লাগছে না তা আনইনস্টলড করুন। এতে ফোনে ম্যালওয়্যার প্রবেশের সম্ভাবনা কমে।
যেসব অ্যাপ আপডেট করা যায় না, আবার আপনার কাজেও লাগছে না। সেও অ্যাপগুলোও স্মার্টফোন থেকে সরিয়ে ফেলুন।
শেয়ার করুন

যতই প্রযুক্তির উন্নতি হচ্ছে ততই বাড়ছে বিড়ম্বনা। হ্যাকারদের জন্য কোনো কিছুই এখন নিরাপদ নয়। হ্যাকিংয়ের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে স্মার্টফোন। কখনো ম্যালওয়্যারের আক্রমণ তো কখনো স্ক্যামারদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধের মোবাইলটি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাক হয়ে যাবে।
ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে নিচ্ছে। আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্টগুলো হ্যাক করে ব্যক্তিগত ইমেজ নষ্ট করছে। প্রতারণা করছে আপনার পরিচিত মানুষের সঙ্গে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে হ্যাকারদের হাত থেকে আপনার স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখবেন
স্মার্টফোন কোম্পানিই ফোন বিক্রি করার আগে নিজেদের কিছু অ্যাপ ফোনে ইনস্টল করে দেয়। অথচ কাজের ক্ষেত্রে তা কখনো ব্যবহার করাই হয় না। শুধু ফোনের স্টোরেজ, র্যাম আর ব্যাটারি খরচ করে অ্যাপগুলো। কিছু ক্ষেত্রে এগুলো ডিলিট করলে মোবাইল আনস্টেবল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই সেটিংসে গিয়ে অ্যাপগুলোকে ডিসেবেল করে রাখতে পারেন।
স্মার্টফোন কেনার পরই গুগলের ফাইন্ড ডিভাইস পরিষেবা অন করে রাখুন। তাহলে মোবাইল হারালে তা ট্র্যাক করা সম্ভব হবে।
মাঝেমধ্যে গুগল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। দীর্ঘদিন এক পাসওয়ার্ড ব্যবহার কিংবা ‘রিমেমবার মি’ অপশন অন করে রাখা একেবারেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। পাসওয়ার্ড বদলে ফেললে অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত থাকে।
গুগল প্লে-স্টোর ছাড়া অন্য কোনো সোর্স থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে একটি অ্যাপ প্লে-স্টোরে ঠাঁই পায়। তাই তা অনেক বেশি সুরক্ষিত। আর অজানা সোর্স থেকে থার্ড পার্টি অ্যাপ ফোনে ঢুকলে বিপদ কড়া নাড়তেই পারে।
অ্যাপ ডাউনলোড করার আগে প্রত্যেক সময় স্ক্রিনে ভেসে ওঠে একটি শর্তাবলির পেজ। বেশির ভাগ সময়ই তা না পড়ে ‘অ্যাক্সেপ্ট’ অপশনে টিক দিয়ে দেন ইউজাররা। শর্তাবলি পড়ে নিলে কিন্তু অনেক বিপদ এড়ানো সম্ভব হবে।
পুরনো যে অ্যাপগুলো এখন আর কাজে লাগছে না তা আনইনস্টলড করুন। এতে ফোনে ম্যালওয়্যার প্রবেশের সম্ভাবনা কমে।
যেসব অ্যাপ আপডেট করা যায় না, আবার আপনার কাজেও লাগছে না। সেও অ্যাপগুলোও স্মার্টফোন থেকে সরিয়ে ফেলুন।