এক পতনের গল্প
| ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের (এআইএএফ) প্রেসিডেন্ট লামিন ডিয়াক বলেছিলেন, ‘ক্রীড়া ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারক হিসেবে কুখ্যাত হবেন মারিয়ন জোন্স।’ বালকো (বে এরিয়া ল্যাবরেটরি কো-অপারেটিভ) স্ক্যান্ডালের পর ততদিনে সবাই জেনে গেছে পারফরম্যান্সবর্ধক ড্রাগ নিয়ে মারিয়ন সিডনি অলিম্পিকের গোল্ড মেডেল জিতেছেন।
২০০৭ সালের ৫ অক্টোবর ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড থেকে অবসর ঘোষণা করলেন তিনি। ভরা সংবাদ সম্মেলনে কৃতকর্মের দায় স্বীকার করে বললেন, ‘একরাশ লজ্জা নিয়ে আজ আমি আপনাদের সামনে দাঁড়িয়েছি। আপনাদের বিশ্বাসের সঙ্গে প্রতারণার কথাও স্বীকার করছি। আমার ওপর ক্ষুব্ধ হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। আমি দেশকে অসম্মানিত করেছি, নিজেকেও।’
এরপরই অলিম্পিক মেডেলগুলো ফেরত দেন মারিয়ন। আসলে সিডনি অলিম্পিকে জেতা পাঁচটি মেডেল ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। পারফরম্যান্সবর্ধক ড্রাগ গ্রহণের জন্য ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড থেকে বহিষ্কৃত হন। জেলও খাটতে হয়। ২০০৮ সালের ৭ মার্চ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ মাস জেল খেটেছেন মারিয়ন। অথচ আমেরিকার ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের ইতিহাসে তার মতো জনপ্রিয় অ্যাথলেট খুব কমই ছিল। ১৯৯৭ সালে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে গোল্ড মেডেল জেতার পর লাইমলাইটে এলেন।
শেয়ার করুন
| ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের (এআইএএফ) প্রেসিডেন্ট লামিন ডিয়াক বলেছিলেন, ‘ক্রীড়া ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারক হিসেবে কুখ্যাত হবেন মারিয়ন জোন্স।’ বালকো (বে এরিয়া ল্যাবরেটরি কো-অপারেটিভ) স্ক্যান্ডালের পর ততদিনে সবাই জেনে গেছে পারফরম্যান্সবর্ধক ড্রাগ নিয়ে মারিয়ন সিডনি অলিম্পিকের গোল্ড মেডেল জিতেছেন।
২০০৭ সালের ৫ অক্টোবর ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড থেকে অবসর ঘোষণা করলেন তিনি। ভরা সংবাদ সম্মেলনে কৃতকর্মের দায় স্বীকার করে বললেন, ‘একরাশ লজ্জা নিয়ে আজ আমি আপনাদের সামনে দাঁড়িয়েছি। আপনাদের বিশ্বাসের সঙ্গে প্রতারণার কথাও স্বীকার করছি। আমার ওপর ক্ষুব্ধ হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। আমি দেশকে অসম্মানিত করেছি, নিজেকেও।’
এরপরই অলিম্পিক মেডেলগুলো ফেরত দেন মারিয়ন। আসলে সিডনি অলিম্পিকে জেতা পাঁচটি মেডেল ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। পারফরম্যান্সবর্ধক ড্রাগ গ্রহণের জন্য ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড থেকে বহিষ্কৃত হন। জেলও খাটতে হয়। ২০০৮ সালের ৭ মার্চ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ মাস জেল খেটেছেন মারিয়ন। অথচ আমেরিকার ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের ইতিহাসে তার মতো জনপ্রিয় অ্যাথলেট খুব কমই ছিল। ১৯৯৭ সালে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে গোল্ড মেডেল জেতার পর লাইমলাইটে এলেন।