বড়দিন উদযাপন
মরিনহোর প্রেম | ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
ফুটবলারদের ব্যস্ততার শেষ নেই। প্রতি মৌসুমে ঘরোয়া লিগ ও কাপের লড়াই সঙ্গে চ্যাম্পিয়নস লিগ বা ইউরোপায় ব্যস্ততাও থাকে। বড়দিন প্রতিবছরই ফুটবল মৌসুমের মাঝে পড়ে। তাই খ্রিস্টধর্মের অনুসারী ফুটবলারদের বড়দিন উদ্যাপন হয়ে পড়ে সংক্ষিপ্ত। তবুও অল্প ছুটিতে যথাসম্ভব সেরা সময় কাটান তারা। বড়দিনে সবার উৎসব শুরু হয় পরিবার বা সঙ্গীর সঙ্গে। ঘুরতে যাওয়া, ক্রিসমাস জাম্পার পরা, এমনকি সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করাও উদ্যাপনের তালিকায় থাকে। রোববার তারকা ফুটবলাররা নিজেদের ক্রিসমাস উদ্যাপনের ছবি পোস্ট করেছেন ইন্সটাগ্রামে। লিওনেল মেসি সপরিবারে গিয়েছিলেন সান্তা ক্লজের সঙ্গে দেখা করতে। পরে বার্সেলোনা বিমানবন্দরে দেখা গেছে তাকে। একই অবস্থা লুইস সুয়ারেজেরও। দেশে ছুটি কাটাতে গেছেন তিনি। নেইমার বাড়ির ছাদে বরফে বসে ছিলেন ক্রিসমাস হ্যাট ও শর্টস পরে। রোনালদো গত বছরের ছবি পোস্ট করেছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছিল নিজের ঘরেই ১২ ফুট লম্বা ক্রিসমাস ট্রি এনেছিলেন পর্তুগিজ তারকা।প্রু কার্টার রবিনসন। এই নামটা আপনার চেনার কথা নয়। কিন্তু হোসে মরিনহোকে তো চেনেন? তাহলেই হবে। কার্টার রবিনসন হলেন মরিনহোর গোপন প্রেমিকা। এমনটাই দাবি করেছে একটি ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড। ঘটনাটা খোলাসা করে বলা যাক। ২০১০ সালে মরিনহোর সঙ্গে পরিচয় হয় রবিনসনের। গত আট বছর তারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছেন। আড়াই বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে কোচ থাকার সময়ও নাকি দুজনের ভালোই যোগাযোগ ছিল। কিসের ভিত্তিতে এমনটা বলছে ট্যাবলয়েডটি? সন্দেহের কারণ একটা ছবি। আট বছর আগে তোলা ছবিতে দুজনকে (মরিনহো-রবিনসন) হাসিমুখে বসে থাকতে দেখা যায়। এই ছবির সূত্র ধরে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডের এক প্রতিনিধি হাজির হয়েছিলেন কার্টার রবিনসনের উত্তর লন্ডনের বাড়িতে। সম্পর্কের ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে দেন। এরপরই ট্যাবলয়েডটিকে ফোন করে খবরটি না ছাপার জন্য হুমকি দেন মরিনহো। তাতে অবশ্য কাজ হয়নি। খবরটি ছেপেছে তারা। ট্যাবলয়েডের দাবি, রবিনসনের কাছে সংবাদ প্রতিনিধি যাওয়ার খবর পেয়েই মামলার হুমকি দিয়ে ফোন করেছিলেন স্পেশাল ওয়ান কোচ।
শেয়ার করুন
মরিনহোর প্রেম | ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

ফুটবলারদের ব্যস্ততার শেষ নেই। প্রতি মৌসুমে ঘরোয়া লিগ ও কাপের লড়াই সঙ্গে চ্যাম্পিয়নস লিগ বা ইউরোপায় ব্যস্ততাও থাকে। বড়দিন প্রতিবছরই ফুটবল মৌসুমের মাঝে পড়ে। তাই খ্রিস্টধর্মের অনুসারী ফুটবলারদের বড়দিন উদ্যাপন হয়ে পড়ে সংক্ষিপ্ত। তবুও অল্প ছুটিতে যথাসম্ভব সেরা সময় কাটান তারা। বড়দিনে সবার উৎসব শুরু হয় পরিবার বা সঙ্গীর সঙ্গে। ঘুরতে যাওয়া, ক্রিসমাস জাম্পার পরা, এমনকি সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করাও উদ্যাপনের তালিকায় থাকে। রোববার তারকা ফুটবলাররা নিজেদের ক্রিসমাস উদ্যাপনের ছবি পোস্ট করেছেন ইন্সটাগ্রামে। লিওনেল মেসি সপরিবারে গিয়েছিলেন সান্তা ক্লজের সঙ্গে দেখা করতে। পরে বার্সেলোনা বিমানবন্দরে দেখা গেছে তাকে। একই অবস্থা লুইস সুয়ারেজেরও। দেশে ছুটি কাটাতে গেছেন তিনি। নেইমার বাড়ির ছাদে বরফে বসে ছিলেন ক্রিসমাস হ্যাট ও শর্টস পরে। রোনালদো গত বছরের ছবি পোস্ট করেছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছিল নিজের ঘরেই ১২ ফুট লম্বা ক্রিসমাস ট্রি এনেছিলেন পর্তুগিজ তারকা।প্রু কার্টার রবিনসন। এই নামটা আপনার চেনার কথা নয়। কিন্তু হোসে মরিনহোকে তো চেনেন? তাহলেই হবে। কার্টার রবিনসন হলেন মরিনহোর গোপন প্রেমিকা। এমনটাই দাবি করেছে একটি ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড। ঘটনাটা খোলাসা করে বলা যাক। ২০১০ সালে মরিনহোর সঙ্গে পরিচয় হয় রবিনসনের। গত আট বছর তারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছেন। আড়াই বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে কোচ থাকার সময়ও নাকি দুজনের ভালোই যোগাযোগ ছিল। কিসের ভিত্তিতে এমনটা বলছে ট্যাবলয়েডটি? সন্দেহের কারণ একটা ছবি। আট বছর আগে তোলা ছবিতে দুজনকে (মরিনহো-রবিনসন) হাসিমুখে বসে থাকতে দেখা যায়। এই ছবির সূত্র ধরে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডের এক প্রতিনিধি হাজির হয়েছিলেন কার্টার রবিনসনের উত্তর লন্ডনের বাড়িতে। সম্পর্কের ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে দেন। এরপরই ট্যাবলয়েডটিকে ফোন করে খবরটি না ছাপার জন্য হুমকি দেন মরিনহো। তাতে অবশ্য কাজ হয়নি। খবরটি ছেপেছে তারা। ট্যাবলয়েডের দাবি, রবিনসনের কাছে সংবাদ প্রতিনিধি যাওয়ার খবর পেয়েই মামলার হুমকি দিয়ে ফোন করেছিলেন স্পেশাল ওয়ান কোচ।