ফিক্সিংয়ে আমিরাতের ৩ জন নিষিদ্ধ
| ১৮ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:০০
বাছাইপর্ব শুরুর দুদিন আগে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে আয়োজক আমিরাত দলের তিন ক্রিকেটারকে সাময়িক নিষিদ্ধ করেছে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিট। এদের মধ্যে দুই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাছাইপর্বের ম্যাচে স্পট বা ম্যাচ ফিক্সিং করার কথা ছিল তাদের। ওই দুই ক্রিকেটার হলেন অধিনায়ক মোহাম্মদ নাভিদ ও অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান সাইমান আনোয়ার। অপরজন কাদির আহমেদ। তবে তার বিরুদ্ধে অর্থের ব্যাপারে বুকিদের সঙ্গে বনিবনার কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
আইসিসি জানতে পেরেছে যে, আসরে তিনটি ম্যাচে স্পট ফিক্সিং করার কথা ছিল তাদের। এজন্য বুকিদের সঙ্গে ২ লাখ ৭২ হাজার ডলারের চুক্তিও করেছেন দুজন। জানা যায়, বুকিদের সঙ্গে কোনো ম্যাচের একটি মুহূর্ত বা ম্যাচের ফলে প্রভাব পড়বে এমন পারফরম্যান্সের জন্য চুক্তি করেছেন তারা। ফিক্সিংয়ের ধরন অনুযায়ী দুই ক্রিকেটারকে ওই পরিমাণ অর্থ বা তার কম দেওয়া হবে। গত বছর এপ্রিলে জিম্বাবুয়ে সফর থেকেই এই তিন ক্রিকেটার আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিটের নজরে ছিলেন। এদের মধ্যে কাদিরকে এই সিরিজের একটি ম্যাচে ফিক্সিং করেছেন সন্দেহে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত ৬ অক্টোবর জিম্বাবুয়ে সিরিজ ও সাম্প্রতিক অভিযোগকে কেন্দ্র করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের পাঁচ ক্রিকেটারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিট।
শেয়ার করুন
| ১৮ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:০০

বাছাইপর্ব শুরুর দুদিন আগে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে আয়োজক আমিরাত দলের তিন ক্রিকেটারকে সাময়িক নিষিদ্ধ করেছে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিট। এদের মধ্যে দুই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাছাইপর্বের ম্যাচে স্পট বা ম্যাচ ফিক্সিং করার কথা ছিল তাদের। ওই দুই ক্রিকেটার হলেন অধিনায়ক মোহাম্মদ নাভিদ ও অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান সাইমান আনোয়ার। অপরজন কাদির আহমেদ। তবে তার বিরুদ্ধে অর্থের ব্যাপারে বুকিদের সঙ্গে বনিবনার কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
আইসিসি জানতে পেরেছে যে, আসরে তিনটি ম্যাচে স্পট ফিক্সিং করার কথা ছিল তাদের। এজন্য বুকিদের সঙ্গে ২ লাখ ৭২ হাজার ডলারের চুক্তিও করেছেন দুজন। জানা যায়, বুকিদের সঙ্গে কোনো ম্যাচের একটি মুহূর্ত বা ম্যাচের ফলে প্রভাব পড়বে এমন পারফরম্যান্সের জন্য চুক্তি করেছেন তারা। ফিক্সিংয়ের ধরন অনুযায়ী দুই ক্রিকেটারকে ওই পরিমাণ অর্থ বা তার কম দেওয়া হবে। গত বছর এপ্রিলে জিম্বাবুয়ে সফর থেকেই এই তিন ক্রিকেটার আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিটের নজরে ছিলেন। এদের মধ্যে কাদিরকে এই সিরিজের একটি ম্যাচে ফিক্সিং করেছেন সন্দেহে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত ৬ অক্টোবর জিম্বাবুয়ে সিরিজ ও সাম্প্রতিক অভিযোগকে কেন্দ্র করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের পাঁচ ক্রিকেটারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিট।