বেনফিকাকে উড়িয়ে শেষ ষোলোয় বায়ার্ন
অনলাইন ডেস্ক | ২৮ নভেম্বর, ২০১৮ ১৭:৩৮
গোল করার আরিয়েন রবেনকে ঘিরে সতীর্থদের উল্লাস। ছবি: বায়ার্ন মিউনিখ টুইটার
দুটি করে গোল করলেন আরিয়েন রবেন ও রবের্ত লেভানদোভস্কি। তাদের অসাধারণ নৈপুণ্যে বেনফিকার বিপক্ষে বিশাল এক জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলোয় উঠেছে বায়ার্ন মিউনিখ।
মঙ্গলবার রাতে প্রতিযোগিতাটির ‘ই’ গ্রুপের ম্যাচটিতে পর্তুগালের ক্লাবটিকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় বায়ার্ন। চলতি মৌসুমে এটা দলটির সবচেয়ে বড় জয়; সব ধরনের প্রতিযোগিতায় গত তিন ম্যাচে প্রথম জয়।
বুন্ডেসলিগায় গত দুই ম্যাচেই জয়হীন ছিল বায়ার্ন। এরমধ্যে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের কাছে ৩-২ গোলে হারার পর ফর্চুনা ডুসেলডর্ফের সঙ্গে ৩-৩ গোলে ড্র করে তারা। বেনফিকার বিপক্ষে জয়ে অনেকটা হাফ ছেড়ে বাঁচলেন দলটির নবনিযুক্ত কোচ নিকো কোভাচ।
নিজেদের মাঠে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণে যায় বায়ার্ন। গোল পেতেও খুব বেশি সময় লাগেনি। ত্রয়োদশ মিনিটে রবেনের বাঁ পায়ের শটে এগিয়ে যায় তারা। ৩০তম মিনিটে দলের ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন এই ডাচ উইঙ্গার।
প্রথমার্ধেই তৃতীয় গোল পায় স্বাগতিকরা। ডি-বক্সের মাঝামাঝি থেকে নিখুঁত এক হেডে জালে বল জড়ান লেভানদোভস্কি। বিরতির পর প্রথম মিনিটেই সান্ত্বনাসূচক গোল পায় বেনফিকা।
৫১তম মিনিটে বায়ার্নের চতুর্থ ও নিজের দ্বিতীয় গোল করেন পোল্যান্ডের স্ট্রাইকার লেভানদোভস্কি। ম্যাচের ৭৬তম মিনিটে বেনফিকার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন ফ্রাঙ্ক রিবেরি।
এই জয়ে ‘ই’ গ্রুপের শীর্ষে থাকা বায়ার্নের পয়েন্ট হলো পাঁচ ম্যাচে ১৩। একই দিন গ্রুপের অপর ম্যাচে এইকে অ্যাথেন্সকে ২-০ গোলে হারিয়ে নকআউট পর্বে উঠেছে আয়াক্স। পাঁচ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের ক্লাবটির পয়েন্ট ১১।
গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে পড়া বেনফিকার পয়েন্ট ৪। পাঁচ ম্যাচের সবকটিতে হেরে তলানির দল অ্যাথেন্স।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৮ নভেম্বর, ২০১৮ ১৭:৩৮

দুটি করে গোল করলেন আরিয়েন রবেন ও রবের্ত লেভানদোভস্কি। তাদের অসাধারণ নৈপুণ্যে বেনফিকার বিপক্ষে বিশাল এক জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলোয় উঠেছে বায়ার্ন মিউনিখ।
মঙ্গলবার রাতে প্রতিযোগিতাটির ‘ই’ গ্রুপের ম্যাচটিতে পর্তুগালের ক্লাবটিকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় বায়ার্ন। চলতি মৌসুমে এটা দলটির সবচেয়ে বড় জয়; সব ধরনের প্রতিযোগিতায় গত তিন ম্যাচে প্রথম জয়।
বুন্ডেসলিগায় গত দুই ম্যাচেই জয়হীন ছিল বায়ার্ন। এরমধ্যে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের কাছে ৩-২ গোলে হারার পর ফর্চুনা ডুসেলডর্ফের সঙ্গে ৩-৩ গোলে ড্র করে তারা। বেনফিকার বিপক্ষে জয়ে অনেকটা হাফ ছেড়ে বাঁচলেন দলটির নবনিযুক্ত কোচ নিকো কোভাচ।
নিজেদের মাঠে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণে যায় বায়ার্ন। গোল পেতেও খুব বেশি সময় লাগেনি। ত্রয়োদশ মিনিটে রবেনের বাঁ পায়ের শটে এগিয়ে যায় তারা। ৩০তম মিনিটে দলের ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন এই ডাচ উইঙ্গার।
প্রথমার্ধেই তৃতীয় গোল পায় স্বাগতিকরা। ডি-বক্সের মাঝামাঝি থেকে নিখুঁত এক হেডে জালে বল জড়ান লেভানদোভস্কি। বিরতির পর প্রথম মিনিটেই সান্ত্বনাসূচক গোল পায় বেনফিকা।
৫১তম মিনিটে বায়ার্নের চতুর্থ ও নিজের দ্বিতীয় গোল করেন পোল্যান্ডের স্ট্রাইকার লেভানদোভস্কি। ম্যাচের ৭৬তম মিনিটে বেনফিকার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন ফ্রাঙ্ক রিবেরি।
এই জয়ে ‘ই’ গ্রুপের শীর্ষে থাকা বায়ার্নের পয়েন্ট হলো পাঁচ ম্যাচে ১৩। একই দিন গ্রুপের অপর ম্যাচে এইকে অ্যাথেন্সকে ২-০ গোলে হারিয়ে নকআউট পর্বে উঠেছে আয়াক্স। পাঁচ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের ক্লাবটির পয়েন্ট ১১।
গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে পড়া বেনফিকার পয়েন্ট ৪। পাঁচ ম্যাচের সবকটিতে হেরে তলানির দল অ্যাথেন্স।