ভুটানে অচেনা বিরাট-আনুশকা!
অনলাইন ডেস্ক | ৫ নভেম্বর, ২০১৯ ১৩:১২
এবারের জন্মদিনটা স্ত্রী আনুশকা শর্মাকে নিয়ে একটু আলাদা মেজাজেই পালন করছেন টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক বিরাট কোহলি। পার্শ্ববর্তী দেশ ভুটান সফরে ট্রেকিংয়ে গিয়েছেন তারা।
তাদের ভুটান সফরের বেশ কিছু ছবিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসেছে। প্রায় সাড়ে আট কিলোমিটার ট্র্যাক করে তারা পথপ্রান্তে একটি গ্রামে বিশ্রাম নিয়েছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, তাদের গাইড যিনি, তিনি জানেন না বিরাট-আনুশকা কে! যে বাড়ির সামনে তারা দাঁড়ালেন, তারাও চিনতে পারেননি ওদের।
সেই ছবি পোস্ট করে আনুশকা লিখছেন, “পাহাড়ি পথে ট্র্যাক করে একটা ছোট্ট গ্রামে পৌঁছলাম। পথে চার মাসের একটা বাছুরকে খাওয়ালাম। সেই বাড়ির গৃহকর্তা বললেন, আপনারা নিশ্চয় খুব ক্লান্ত, চা খাবেন? এরপর আমরা কে, ঘুণাক্ষরেও না বুঝতে পেরে, ঘরে নিয়ে গেলেন। আমাদের সেই আপ্যায়ন করলেন। চা খেতে খেতে গল্প হল। পুরো সময়টা তারা কেবল জানল আমরা কেবল ক্লান্ত ট্র্যাকার!”
আনুশকা আরও লিখেছেন, “বিরাট ও আমাকে যারা ভালো করে চেনেন, তারা জানেন, আমরা ঠিক এমন মুহূর্তের জন্যই বেঁচে থাকি। যে মুহূর্ত সুন্দর মানবিক সম্পর্ক তৈরি করে। যখন দেখলাম, ওরা শুধু এটুকুই বুঝলেন যে আমরা ট্র্যাকার। আমাদের সাদর অভ্যর্থনা করলেন, অথচ বিনিময়ে কিছু চাইলেন না, তখন মনটা আনন্দে ভরে উঠল। এটাই যদি জীবনের সত্যিকারের অর্থ না হয়, তা হলে জীবনের অর্থ কী? এই স্মৃতি সারা জীবন বহন করব।”
শেয়ার করুন
অনলাইন ডেস্ক | ৫ নভেম্বর, ২০১৯ ১৩:১২

এবারের জন্মদিনটা স্ত্রী আনুশকা শর্মাকে নিয়ে একটু আলাদা মেজাজেই পালন করছেন টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক বিরাট কোহলি। পার্শ্ববর্তী দেশ ভুটান সফরে ট্রেকিংয়ে গিয়েছেন তারা।
তাদের ভুটান সফরের বেশ কিছু ছবিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসেছে। প্রায় সাড়ে আট কিলোমিটার ট্র্যাক করে তারা পথপ্রান্তে একটি গ্রামে বিশ্রাম নিয়েছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, তাদের গাইড যিনি, তিনি জানেন না বিরাট-আনুশকা কে! যে বাড়ির সামনে তারা দাঁড়ালেন, তারাও চিনতে পারেননি ওদের।
সেই ছবি পোস্ট করে আনুশকা লিখছেন, “পাহাড়ি পথে ট্র্যাক করে একটা ছোট্ট গ্রামে পৌঁছলাম। পথে চার মাসের একটা বাছুরকে খাওয়ালাম। সেই বাড়ির গৃহকর্তা বললেন, আপনারা নিশ্চয় খুব ক্লান্ত, চা খাবেন? এরপর আমরা কে, ঘুণাক্ষরেও না বুঝতে পেরে, ঘরে নিয়ে গেলেন। আমাদের সেই আপ্যায়ন করলেন। চা খেতে খেতে গল্প হল। পুরো সময়টা তারা কেবল জানল আমরা কেবল ক্লান্ত ট্র্যাকার!”
আনুশকা আরও লিখেছেন, “বিরাট ও আমাকে যারা ভালো করে চেনেন, তারা জানেন, আমরা ঠিক এমন মুহূর্তের জন্যই বেঁচে থাকি। যে মুহূর্ত সুন্দর মানবিক সম্পর্ক তৈরি করে। যখন দেখলাম, ওরা শুধু এটুকুই বুঝলেন যে আমরা ট্র্যাকার। আমাদের সাদর অভ্যর্থনা করলেন, অথচ বিনিময়ে কিছু চাইলেন না, তখন মনটা আনন্দে ভরে উঠল। এটাই যদি জীবনের সত্যিকারের অর্থ না হয়, তা হলে জীবনের অর্থ কী? এই স্মৃতি সারা জীবন বহন করব।”