অবস্থার উন্নতি হলেও এখনো আইসিইউতে জহির আব্বাস
অনলাইন ডেস্ক | ২ জুলাই, ২০২২ ১৫:৫৭
আরোগ্যের পথে পাকিস্তানের ক্রিকেট কিংবদন্তি জহির আব্বাস। ভেন্টিলেটর খুলে ফেলা হয়েছে তার। তবে এখনো লন্ডনের এক স্থানীয় হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ারে (আইসিইউ) আছেন ৭৪ বছর বয়সী সাবেক ব্যাটার। তার পরিবারের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে ক্রিকেট পাকিস্তান।
দুই সপ্তাহ আগে নিউমোনিয়া ধরা পড়ে জহির আব্বাসের। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করার পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।
দুবাই থেকে লন্ডনে যাওয়ার পথে কভিড-১৯ আক্রান্ত হন এই কিংবদন্তি ব্যাটার। শরীরে ব্যথা অনুভূত হলে ইংল্যান্ডের রাজধানীতে পৌঁছার পর ডায়াগনোসিস করেন। সেখানে নিউমোনিয়া ধরা পড়ে।
নিজের সময়ের সেরা ব্যাটারদের একজন আব্বাস। ‘এশিয়ার ব্রাডম্যান’ হিসেবেও পরিচিত তিনি। ১৯৬৯ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার। ৭২ টেস্টে করেছেন ৫০৬২ রান। ৬২ ওয়ানডেতে তার রান ২৫৭২। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৪৫৯ ম্যাচে তার রান ৩৪,৮৪৩। যার মধ্যে আছে ১০৮ সেঞ্চুরি ও ১৫৮ ফিফটি।
অবসরের পর আব্বাস এক টেস্ট ও তিন ওয়ানডেতে আইসিসি ম্যাচ রেফারি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালে জ্যাক ক্যালিস ও লিসা স্তালেকারের সঙ্গে আইসিসি হল অব ফেমেও জায়গা করে নেন তিনি।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২ জুলাই, ২০২২ ১৫:৫৭

আরোগ্যের পথে পাকিস্তানের ক্রিকেট কিংবদন্তি জহির আব্বাস। ভেন্টিলেটর খুলে ফেলা হয়েছে তার। তবে এখনো লন্ডনের এক স্থানীয় হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ারে (আইসিইউ) আছেন ৭৪ বছর বয়সী সাবেক ব্যাটার। তার পরিবারের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে ক্রিকেট পাকিস্তান।
দুই সপ্তাহ আগে নিউমোনিয়া ধরা পড়ে জহির আব্বাসের। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করার পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।
দুবাই থেকে লন্ডনে যাওয়ার পথে কভিড-১৯ আক্রান্ত হন এই কিংবদন্তি ব্যাটার। শরীরে ব্যথা অনুভূত হলে ইংল্যান্ডের রাজধানীতে পৌঁছার পর ডায়াগনোসিস করেন। সেখানে নিউমোনিয়া ধরা পড়ে।
নিজের সময়ের সেরা ব্যাটারদের একজন আব্বাস। ‘এশিয়ার ব্রাডম্যান’ হিসেবেও পরিচিত তিনি। ১৯৬৯ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার। ৭২ টেস্টে করেছেন ৫০৬২ রান। ৬২ ওয়ানডেতে তার রান ২৫৭২। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৪৫৯ ম্যাচে তার রান ৩৪,৮৪৩। যার মধ্যে আছে ১০৮ সেঞ্চুরি ও ১৫৮ ফিফটি।
অবসরের পর আব্বাস এক টেস্ট ও তিন ওয়ানডেতে আইসিসি ম্যাচ রেফারি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালে জ্যাক ক্যালিস ও লিসা স্তালেকারের সঙ্গে আইসিসি হল অব ফেমেও জায়গা করে নেন তিনি।