সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারে লেনদেন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ মার্চ, ২০২১ ১২:৪৮
সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা লকডাউন কিংবা সাধারণ ছুটির বিষয়ে সৃষ্ট গুজব নিরসনে আলাদা সার্কুলার জারি করলেও করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রভাব রয়েই গেছে পুঁজিবাজারে। করোনা সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুঁজিবাজারেও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। দুদিন বিরতির পর আবারও পতন নেমে এসেছে পুঁজিবাজারে।
বুধবার লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় বেশিরভাগ শেয়ার দর হারিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৪৪ পয়েন্ট। লেনদেনের পরিমাণও আগের দিনের তুলনায় কমতে দেখা গেছে।
ডিএসইতে লেনদেনের প্রথমার্ধে কেনাবেচা হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে দর হারিয়েছে ১৭২টি, বেড়েছে ৪৫টি ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১১০টি সিকিউরিটিজের দর। লেনদেনের শীর্ষে থাকা বেশিরভাগ শেয়ার দর হারিয়েছে।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, সকাল ১০টায় লেনদেনের শুরু থেকেই সূচকের পতন লক্ষ্য করা গেছে। মাত্র আধ ঘণ্টায় বেশিরভাগ শেয়ারের পতনে সূচকটি আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট হারিয়ে ৫৩৬৮ পয়েন্টে নেমে যায়। পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার উদ্যোগে হারানো মূল্যসূচক কিছুটা পুনরুদ্ধার সম্ভব হলেও বড় পতনের শঙ্কা রয়ে গেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে সূচকে প্রভাব বিস্তারকারী ও লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রায় সব কোম্পানির শেয়ার দর আজ কমতে দেখা গেছে। এর মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, রবি আজিয়াটা, স্কয়ার ফার্মা, বিএটি বাংলাদেশ, ওয়ালটন, সামিট পাওয়ার, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক ও বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি উল্লেখযোগ্য।
প্রায় সব খাতের বাজার মূলধন কমলেও প্রথমার্ধে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে বিমা ও আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে জনতা ইনস্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, এনআরবিসি ব্যাংক, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, মীর আখতার ও মাইডাস ফাইন্যান্স অন্যতম।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ মার্চ, ২০২১ ১২:৪৮
সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা লকডাউন কিংবা সাধারণ ছুটির বিষয়ে সৃষ্ট গুজব নিরসনে আলাদা সার্কুলার জারি করলেও করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রভাব রয়েই গেছে পুঁজিবাজারে। করোনা সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুঁজিবাজারেও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। দুদিন বিরতির পর আবারও পতন নেমে এসেছে পুঁজিবাজারে।
বুধবার লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় বেশিরভাগ শেয়ার দর হারিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৪৪ পয়েন্ট। লেনদেনের পরিমাণও আগের দিনের তুলনায় কমতে দেখা গেছে।
ডিএসইতে লেনদেনের প্রথমার্ধে কেনাবেচা হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে দর হারিয়েছে ১৭২টি, বেড়েছে ৪৫টি ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১১০টি সিকিউরিটিজের দর। লেনদেনের শীর্ষে থাকা বেশিরভাগ শেয়ার দর হারিয়েছে।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, সকাল ১০টায় লেনদেনের শুরু থেকেই সূচকের পতন লক্ষ্য করা গেছে। মাত্র আধ ঘণ্টায় বেশিরভাগ শেয়ারের পতনে সূচকটি আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট হারিয়ে ৫৩৬৮ পয়েন্টে নেমে যায়। পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার উদ্যোগে হারানো মূল্যসূচক কিছুটা পুনরুদ্ধার সম্ভব হলেও বড় পতনের শঙ্কা রয়ে গেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে সূচকে প্রভাব বিস্তারকারী ও লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রায় সব কোম্পানির শেয়ার দর আজ কমতে দেখা গেছে। এর মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, রবি আজিয়াটা, স্কয়ার ফার্মা, বিএটি বাংলাদেশ, ওয়ালটন, সামিট পাওয়ার, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক ও বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি উল্লেখযোগ্য।
প্রায় সব খাতের বাজার মূলধন কমলেও প্রথমার্ধে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে বিমা ও আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে জনতা ইনস্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, এনআরবিসি ব্যাংক, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, মীর আখতার ও মাইডাস ফাইন্যান্স অন্যতম।