“তেলবাজি ছাড়া দলে টেকা যায় না”
অনলাইন ডেস্ক | ২১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৫:২৯
তেলবাজি না করলে রাজনীতিতে টেকা সম্ভব নয়- পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা প্রতিনিধির এমন বক্তব্য আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বিষ্ণপুরের তৃণমূলের সাংসদ সৌমিত্র খান এক ফেসবুক পোস্টে এমনটা বলেন।
সৌমিত্র ইংরেজিতে লিখেন, “অয়েলিং ইজ দ্য বেস্ট পলিসি ফর হিজ ওন এগজিস্ট্যান্স ইন পলিটিক্স, যার অর্থ দাঁড়ায়- রাজনীতিতে নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় তেলবাজিই হলো সর্বোত্তম পন্থা।”
আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, তার এ পোস্ট বেশ সাড়া ফেলে ফেসবুকে। অনেকে এতে মন্তব্য করেছেন, সেই সঙ্গে তুলেছেন প্রশ্নও।
তার সমর্থকদের মতে, দলে যোগ্য পদ পাচ্ছেন না বলে এমনটা তিনি বলতে পারেন। আগামী লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থিতা না পাওয়ার আশঙ্কা থেকেও এমন বক্তব্য করতে পারেন বলে অনেকের মত।
তবে সৌমিত্রের এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে মূলত স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দলের কথা প্রকাশ পেয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমগুলো।
সৌমিত্র নিজেও বলেন, জেলা সভাপতির ভূমিকায় অরূপ খানের কার্যক্রম নিয়ে অনেকেই ক্ষুব্ধ।
তবে অরূপ এক প্রতিক্রিয়ায় জানান, সাংসদের ফেসবুক পোস্টটি রাজ্যের অনেক নেতৃবৃন্দ দেখেছেন। এখন তারা যা সিদ্ধান্ত নেবার নেবেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৫:২৯

তেলবাজি না করলে রাজনীতিতে টেকা সম্ভব নয়- পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা প্রতিনিধির এমন বক্তব্য আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বিষ্ণপুরের তৃণমূলের সাংসদ সৌমিত্র খান এক ফেসবুক পোস্টে এমনটা বলেন।
সৌমিত্র ইংরেজিতে লিখেন, “অয়েলিং ইজ দ্য বেস্ট পলিসি ফর হিজ ওন এগজিস্ট্যান্স ইন পলিটিক্স, যার অর্থ দাঁড়ায়- রাজনীতিতে নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় তেলবাজিই হলো সর্বোত্তম পন্থা।”
আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, তার এ পোস্ট বেশ সাড়া ফেলে ফেসবুকে। অনেকে এতে মন্তব্য করেছেন, সেই সঙ্গে তুলেছেন প্রশ্নও।
তার সমর্থকদের মতে, দলে যোগ্য পদ পাচ্ছেন না বলে এমনটা তিনি বলতে পারেন। আগামী লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থিতা না পাওয়ার আশঙ্কা থেকেও এমন বক্তব্য করতে পারেন বলে অনেকের মত।
তবে সৌমিত্রের এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে মূলত স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দলের কথা প্রকাশ পেয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমগুলো।
সৌমিত্র নিজেও বলেন, জেলা সভাপতির ভূমিকায় অরূপ খানের কার্যক্রম নিয়ে অনেকেই ক্ষুব্ধ।
তবে অরূপ এক প্রতিক্রিয়ায় জানান, সাংসদের ফেসবুক পোস্টটি রাজ্যের অনেক নেতৃবৃন্দ দেখেছেন। এখন তারা যা সিদ্ধান্ত নেবার নেবেন।