শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করে ২ নারীর ইতিহাস সৃষ্টি
অনলাইন ডেস্ক | ২ জানুয়ারি, ২০১৯ ১০:২১
ভারতের কেরালার শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করে ইতিহাস গড়লেন ৫০ বছরের নিচের বয়সী দুই নারী। মূলত শতকের পর শতক জুড়ে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারীদের এ মন্দিরে নিষেধাজ্ঞা ছিল।
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট সব বয়সী নারীদের জন্য মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়ার নির্দেশনা জারি করে। ফলে প্রথমবারের মতো কোনো নারী প্রাচীন এ মন্দিরে প্রবেশের সুযোগ পেল, যাদের বয়স ৫০ বছরের নিচে।
পুলিশ সূত্রে এনডিটিভি জানায়, বুধবার ভোরে এ দুই নারী শবরীমালাতে প্রবেশ করেন। দুজনেরই বয়স মাত্র চল্লিশ পেরিয়েছে।
আগের দিন রাত পৌনে চারটার দিকে তারা মন্দিরে প্রবেশ করে সর্বোচ্চ চূড়ার দিকে যাত্রা শুরু করেন। দেবতা আয়াপ্পাকে প্রার্থনা জানিয়ে মন্দির থেকে বের হয়ে আসেন। মূলত দেবতা আয়াপ্পার সামনে আসার ক্ষেত্রেই নারীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল মন্দিরটিতে।
পুলিশের একটি ছোটদল সার্বক্ষণিক এ দুইজন নারীর সঙ্গে ছিলেন।
ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে নারীরা শবরীমালায় প্রবেশের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের বিরোধিতা করে মন্দিরে তাদের প্রবেশের বাধা হয়ে দাঁড়ায় উম্মত্ত জনতা ও স্থানীয় ধর্মীয় গোষ্ঠী।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২ জানুয়ারি, ২০১৯ ১০:২১

ভারতের কেরালার শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করে ইতিহাস গড়লেন ৫০ বছরের নিচের বয়সী দুই নারী। মূলত শতকের পর শতক জুড়ে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারীদের এ মন্দিরে নিষেধাজ্ঞা ছিল।
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট সব বয়সী নারীদের জন্য মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়ার নির্দেশনা জারি করে। ফলে প্রথমবারের মতো কোনো নারী প্রাচীন এ মন্দিরে প্রবেশের সুযোগ পেল, যাদের বয়স ৫০ বছরের নিচে।
পুলিশ সূত্রে এনডিটিভি জানায়, বুধবার ভোরে এ দুই নারী শবরীমালাতে প্রবেশ করেন। দুজনেরই বয়স মাত্র চল্লিশ পেরিয়েছে।
আগের দিন রাত পৌনে চারটার দিকে তারা মন্দিরে প্রবেশ করে সর্বোচ্চ চূড়ার দিকে যাত্রা শুরু করেন। দেবতা আয়াপ্পাকে প্রার্থনা জানিয়ে মন্দির থেকে বের হয়ে আসেন। মূলত দেবতা আয়াপ্পার সামনে আসার ক্ষেত্রেই নারীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল মন্দিরটিতে।
পুলিশের একটি ছোটদল সার্বক্ষণিক এ দুইজন নারীর সঙ্গে ছিলেন।
ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে নারীরা শবরীমালায় প্রবেশের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের বিরোধিতা করে মন্দিরে তাদের প্রবেশের বাধা হয়ে দাঁড়ায় উম্মত্ত জনতা ও স্থানীয় ধর্মীয় গোষ্ঠী।