করোনা: স্বামীর খোঁজে স্ত্রীর টুইট, শেষকৃত্য হয়ে গেছে জানালো হাসপাতাল!
অনলাইন ডেস্ক | ২২ মে, ২০২০ ১১:২০
প্রতীকী ছবি
করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন স্ত্রী। স্বামী করোনা আক্রান্ত হয়ে আগে থেকেই হাসপাতালে ছিলেন। হঠাৎ ওই নারী স্বামীর কোনো খোঁজ পাচ্ছিলেন না।
এ নিয়ে টুইট করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তিনি যা শুনলেন তা বিশ্বাস করা কঠিন। ইতোমধ্যেই নাকি তার স্বামীর শেষকৃত্যও হয়ে গেছে!
এই সময় জানায়, গত ৩০ এপ্রিল ৪২ বছর বয়সী মধুসূদন করোনা আক্রান্ত হয়ে ভারতের তেলেঙ্গানার গান্ধী হাসপাতালে ভর্তি হন। গত ১ মে তার মৃত্যু হয় বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
নিয়ম অনুযায়ী মরদেহ তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে। পুলিশের কাজ ছিল তা পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া।
পুলিশের দাবি, পরিবারকে জানানো হলেও মরদেহ নিতে অস্বীকার করে পরিবার। তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে সেই দেহ সৎকার করে দেওয়া হয়।
এদিকে হঠাৎ স্বামীর কোনো খোঁজ না পেয়ে তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর ছেলেকে ট্যাগ করে ওই নারী টুইট করেন। মুখ্যমন্ত্রী ছেলে কেটি রামারাও নিজেও কেবিনেট মন্ত্রী।
ওই নারীর টুইট পাওয়ার পরই তেলেঙ্গানার মূল করোনা হাসপাতাল গান্ধী গভর্নমেন্টের সুপার বলেন, ‘আপনার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের কেউ মরদেহ নিতে না চাওয়ায় শেষকৃত্যও সম্পন্ন করা হয়েছে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানেই।’
যদিও মৃতের স্ত্রীর অভিযোগ, পুলিশ বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এমন কিছুই জানানো হয়নি। যদি তার অভিযোগ অস্বীকার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২২ মে, ২০২০ ১১:২০

করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন স্ত্রী। স্বামী করোনা আক্রান্ত হয়ে আগে থেকেই হাসপাতালে ছিলেন। হঠাৎ ওই নারী স্বামীর কোনো খোঁজ পাচ্ছিলেন না।
এ নিয়ে টুইট করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তিনি যা শুনলেন তা বিশ্বাস করা কঠিন। ইতোমধ্যেই নাকি তার স্বামীর শেষকৃত্যও হয়ে গেছে!
এই সময় জানায়, গত ৩০ এপ্রিল ৪২ বছর বয়সী মধুসূদন করোনা আক্রান্ত হয়ে ভারতের তেলেঙ্গানার গান্ধী হাসপাতালে ভর্তি হন। গত ১ মে তার মৃত্যু হয় বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
নিয়ম অনুযায়ী মরদেহ তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে। পুলিশের কাজ ছিল তা পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া।
পুলিশের দাবি, পরিবারকে জানানো হলেও মরদেহ নিতে অস্বীকার করে পরিবার। তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে সেই দেহ সৎকার করে দেওয়া হয়।
এদিকে হঠাৎ স্বামীর কোনো খোঁজ না পেয়ে তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর ছেলেকে ট্যাগ করে ওই নারী টুইট করেন। মুখ্যমন্ত্রী ছেলে কেটি রামারাও নিজেও কেবিনেট মন্ত্রী।
ওই নারীর টুইট পাওয়ার পরই তেলেঙ্গানার মূল করোনা হাসপাতাল গান্ধী গভর্নমেন্টের সুপার বলেন, ‘আপনার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের কেউ মরদেহ নিতে না চাওয়ায় শেষকৃত্যও সম্পন্ন করা হয়েছে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানেই।’
যদিও মৃতের স্ত্রীর অভিযোগ, পুলিশ বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এমন কিছুই জানানো হয়নি। যদি তার অভিযোগ অস্বীকার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।