ডিজিটাল প্রযুক্তি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার চালিকা শক্তি : জব্বার
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০১:২৮
ফাইল ফটো
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডিজিটাল প্রযুক্তি হচ্ছে মূল চালিকা শক্তি। বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের মধ্য দিয়ে সারা দেশে ২০২৪ সালের মধ্যে দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়া হবে’।
শনিবার রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে বিটিসিএল আয়োজিত আনলকিং পটেনশিয়ালস ফর বেটার ফিউচার শীর্ষক সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘৫জি কেবল কথা বলার প্রযুক্তি নয়। কথা বলার জন্য ৪জি প্রযুক্তি যথেষ্ট, ৫জি একটি ভিন্ন ধরনের বহুমুখী ইন্টারনেট সেবা, যা দেশে একটা শিল্প বিপ্লব ঘটাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের দোরগোড়ায় দ্রুতগতির ইন্টারনেট পৌঁছে দিতে বিটিসিএলসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ কাজ করছে।’
উদ্ভাবনকে একটি জাতির ভবিষ্যৎ আখ্যায়িত করে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের ভাবতে হবে সামনের জন্য তারা কতটা প্রস্তুত। যদি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য আমাদের প্রস্তুতির ঘাটতি থাকে তবে তা পূরণ করতে হবে। না পারলে টিকে থাকা অসম্ভব।’
তিনি এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা স্বপ্ন দেখুন, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুন, কেউ আমাদের অগ্রযাত্রা থামাতে পারবে না।’
বিটিসিএল ঘুরে দাঁড়াবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বিটিসিএল ল্যান্ডফোনের লাইনরেন্ট বাতিল ও ১৫০ টাকায় যেমন খুশি কথা বলার ঘোষিত প্যাকেজের কারণে এখন ল্যান্ডফোনের চাহিদা প্রতিদিনই বাড়ছে। লাইন মেরামতসহ সেবার মান নিশ্চিত করতে পারলে বিটিসিএল ঘুরে দাঁড়াবেই।’
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আজিজুল ইসলাম, মো. শাহাদত হোসেন ও বিটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল মাহমুদ।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০১:২৮
.jpg)
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডিজিটাল প্রযুক্তি হচ্ছে মূল চালিকা শক্তি। বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের মধ্য দিয়ে সারা দেশে ২০২৪ সালের মধ্যে দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়া হবে’।
শনিবার রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে বিটিসিএল আয়োজিত আনলকিং পটেনশিয়ালস ফর বেটার ফিউচার শীর্ষক সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘৫জি কেবল কথা বলার প্রযুক্তি নয়। কথা বলার জন্য ৪জি প্রযুক্তি যথেষ্ট, ৫জি একটি ভিন্ন ধরনের বহুমুখী ইন্টারনেট সেবা, যা দেশে একটা শিল্প বিপ্লব ঘটাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের দোরগোড়ায় দ্রুতগতির ইন্টারনেট পৌঁছে দিতে বিটিসিএলসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ কাজ করছে।’
উদ্ভাবনকে একটি জাতির ভবিষ্যৎ আখ্যায়িত করে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের ভাবতে হবে সামনের জন্য তারা কতটা প্রস্তুত। যদি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য আমাদের প্রস্তুতির ঘাটতি থাকে তবে তা পূরণ করতে হবে। না পারলে টিকে থাকা অসম্ভব।’
তিনি এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা স্বপ্ন দেখুন, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুন, কেউ আমাদের অগ্রযাত্রা থামাতে পারবে না।’
বিটিসিএল ঘুরে দাঁড়াবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বিটিসিএল ল্যান্ডফোনের লাইনরেন্ট বাতিল ও ১৫০ টাকায় যেমন খুশি কথা বলার ঘোষিত প্যাকেজের কারণে এখন ল্যান্ডফোনের চাহিদা প্রতিদিনই বাড়ছে। লাইন মেরামতসহ সেবার মান নিশ্চিত করতে পারলে বিটিসিএল ঘুরে দাঁড়াবেই।’
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আজিজুল ইসলাম, মো. শাহাদত হোসেন ও বিটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল মাহমুদ।