জোর করে কর্মীদের অফিসে ফেরাচ্ছে ফেসবুক!
অনলাইন ডেস্ক | ২২ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:০৫
পৃথিবী জুড়ে নভেল করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীদের জন্য হোম অফিস চালু করে।
মহামারির প্রকোপ না কমলেও অর্থনীতি সচল রাখতে অনেক দেশ লকডাউন শিথিল করে। এতে প্রতিষ্ঠানগুলো ফিরে যায় আগের নীতিতে, কর্মীরা ফেরেন অফিসে।
আবার অনেক প্রতিষ্ঠান হোম অফিস ও অফিস-দুই উপায়ই চালু রাখে, যার একটি হচ্ছে ফেসবুক।
তবে বিভিন্ন দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটিতে কর্মরত দুই শতাধিক কর্মীর অভিযোগ, বাসা থেকে অফিসে গিয়ে কাজের জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে তাদের।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, ফেসবুকের কনটেন্ট মডারেটর হিসেবে কাজ করছেন এসব অভিযোগকারী। করোনার শুরু থেকে বাসায় বসে অফিসের কাজ করছিলেন তারা।
কর্মীদের জোর করে অফিসে ফেরানো হচ্ছে বলে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ ও প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গের প্রতি একটি খোলা চিঠিতে অভিযোগ তোলা হয়।
সেখানে উঠে আসে, লাভের জন্য ফেসবুক তাদের কর্মীদের অহেতুক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে। অভিযোগকারীরা কর্তৃপক্ষের কাছে হোম অফিসের মেয়াদ বৃদ্ধি, মহামারিতে ঝুঁকি ভাতাসহ আরও কিছু সুযোগ-সুবিধার দাবি জানান।
এ বিষয়ে ফেসবুকের একজন মুখপাত্র জানান, ফেসবুকে ১৫ হাজার কনটেন্ট রিভিউয়ার্স কাজ করছেন, যাদের অধিকাংশই হোম অফিস করছেন। কিন্তু কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনে অফিসে এসে কাজ করার জন্য কর্মীদের চাপ দেয়া হয়েছে। তবে তাদের ঝুঁকি ভাতা প্রদানের প্রস্তাব দেয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা হোম অফিসের নামে অন্য জায়গায়ও কাজ করছেন। তাই তাদের হোম অফিস থেকে অফিসে আসতে বলা হয়েছে।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২২ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:০৫

পৃথিবী জুড়ে নভেল করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীদের জন্য হোম অফিস চালু করে।
মহামারির প্রকোপ না কমলেও অর্থনীতি সচল রাখতে অনেক দেশ লকডাউন শিথিল করে। এতে প্রতিষ্ঠানগুলো ফিরে যায় আগের নীতিতে, কর্মীরা ফেরেন অফিসে।
আবার অনেক প্রতিষ্ঠান হোম অফিস ও অফিস-দুই উপায়ই চালু রাখে, যার একটি হচ্ছে ফেসবুক।
তবে বিভিন্ন দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটিতে কর্মরত দুই শতাধিক কর্মীর অভিযোগ, বাসা থেকে অফিসে গিয়ে কাজের জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে তাদের।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, ফেসবুকের কনটেন্ট মডারেটর হিসেবে কাজ করছেন এসব অভিযোগকারী। করোনার শুরু থেকে বাসায় বসে অফিসের কাজ করছিলেন তারা।
কর্মীদের জোর করে অফিসে ফেরানো হচ্ছে বলে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ ও প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গের প্রতি একটি খোলা চিঠিতে অভিযোগ তোলা হয়।
সেখানে উঠে আসে, লাভের জন্য ফেসবুক তাদের কর্মীদের অহেতুক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে। অভিযোগকারীরা কর্তৃপক্ষের কাছে হোম অফিসের মেয়াদ বৃদ্ধি, মহামারিতে ঝুঁকি ভাতাসহ আরও কিছু সুযোগ-সুবিধার দাবি জানান।
এ বিষয়ে ফেসবুকের একজন মুখপাত্র জানান, ফেসবুকে ১৫ হাজার কনটেন্ট রিভিউয়ার্স কাজ করছেন, যাদের অধিকাংশই হোম অফিস করছেন। কিন্তু কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনে অফিসে এসে কাজ করার জন্য কর্মীদের চাপ দেয়া হয়েছে। তবে তাদের ঝুঁকি ভাতা প্রদানের প্রস্তাব দেয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা হোম অফিসের নামে অন্য জায়গায়ও কাজ করছেন। তাই তাদের হোম অফিস থেকে অফিসে আসতে বলা হয়েছে।’